Thursday, June 7, 2018

কিভাবে ক্লায়েন্টের জন্য বইয়ের কভার ডিজাইন করা যায়।এসো ডিজাইন শিখি

কিভাবে ক্লায়েন্টের জন্য বইয়ের কভার ডিজাইন করা যায়।

ক্লায়েন্টের জন্য বইয়ের কভার ডিজাইন
বইয়ের কভার ডিজাইন

হ্যালো বন্দুরা
আশা করছি ভালো আছেন

আজ আমি কিভাবে ক্লায়েন্টের জন্য বইয়ের কভার ডিজাইন করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করবো।কিভাবে অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে ক্লায়েন্টের জন্য বইয়ের কভার ডিজাইন করা যায় তা আজ বিস্তারিত আলোচনা করবো।




বইয়ের কভার ডিজাইন কি?
আমার যে বই পুস্ত পড়ি বা দেখি তাঁর উপের পৃৃষ্ঠা কিন্তু বইয়ের ভিতরের পৃৃষ্ঠার মত ডিজাইন করা থাকে না।বইয়ের ভিতরের পৃৃষ্ঠা গুলো হয় মূলত তাঁর লেখা যা আমরা পড়ি।আর উপের পৃৃষ্ঠা তে থাকে বইটির নাম ,লেখকের নাম,প্রকাশনির নাম ইত্যাদি।




বইয়ের কভার ডিজাইনঃ
এখন আমরা কিভাবে একটি বইয়ের কভার ডিজাইন করা যায় তা নিয়ে কথা বলবো।

সাইজঃ বইয়ের সাইজ নির্ভর করে কিছু বিষয়ের উপর,যদি গল্পের বই হয় তাহলে বইয়ের ডিজাইন টা বেশি বড় করা যাবে না আবার বেশি ছোট করা যাবে না।আবার ছোট সাইজের বই ও ডিজাইন করা হয় তাঁর সাইজ ও অন্য রকম।
আবার যদি স্কুল/কলেজের বই হয় ,তাঁর ডিজাইন টা ও গল্পের বইয়ের ডিজাইন থেকে একটু অন্য রকম হয়।

লক্ষ্য নিয়েও বিষয়ঃ এত সব চিন্তা না করে,আপনি শুধু ডিজাইন নিয়ে ভাবুন,কারন আপনি দিজাইনার।আপনাকে প্রকাশনা থেকে সাইজ দেয়া হবে আপনি তাঁর উপর কাজ করবেন।তবে ডিজাইন করা সময় ভাবতে হবে,আপনি যা ডিজাইন করছেন তাঁর অডিয়ান্স কারা বা এই বইটি পড়তে পারে।ছোটদের গল্পের বইয়ের জন্য এক রকম আবার বড়দের জন্য অন্য রকম হবে।

কালার সিলেক্টঃ কালার ডিজাইন হল যে কোন ডিজাইনের জন্য মূল উপাদান,যার কালার কনসেপ্ট যত ভাল,তার ডিজাইন তত সুন্দর। এমনিতেই বই ডিজাইনের ক্ষেত্রে গাঁড় কালার ব্যবহার করা যায় না।যত নরমাল কালার ব্যবহার করা যায় ততই ভাল।


ডিজাইনঃ
যে কোন বই ডিজাইন করা ক্ষেত্রে তীনটি ভাগে ভাগ করে ডিজাইন করতে হয়।
১ সামনের পার্ট
২ পিছনের পার্ট
৩ মাঝখানের পার্ট

নিচের ডিজাইন টি দেখুনঃ


 ডিজাইন টিতে ৩টি পার্ট দেখানু হয়েছে।
  
প্রথমে সামনের পার্টি ডিজাইন করা হয়েছে।আপনি ইচ্ছে করলে আপনার মত করে ডিজাইন করতে পারেন।
সাইজ H=2000px,W=1600px, ফন্ট আপনার ইচ্ছে মত নিতে পারেন।


মাঝ খানের পার্টির সাইজ হল,H=2000px,W=208px, এখানে হাইট টা একিই থাকবে, ফন্ট হল Open Sans Regular এবং Open Sans Bold।




পিছনের পার্টি সাইজ হল প্রথমটির মত।যাতে সব একিই থাকবে শুধু ডিজাইন টা পরিবর্তন হবে।তবে তাতে লেখকের জীবন কাহিনী লেখা থাকে।লেখকের অন্য অন্য বইয়ের কিছু নাম থাকতে পারে।লেখকের ছবি থাকতে পারে।তারপর যে প্রকাশনা থেকে বই টি ছাপা হবে তাঁর নাম ও লোগো থাকতে পারে।




সর্বশেষ কাজ হল ভাল একটি মোকাপ ব্যবহার করে বইয়ের ডিজাইন টি ভাল ভাবে উপস্থাপন করা যাতে আপনার ক্লায়েন্ট ডিজাইন টি দেখে  খুশি হয় এবং আপনাকে পরবর্তি কাজ আপনাকে দেয়।মোকাপ করার পর আপনার ডিজাইনটি আমার উপরের বইয়ের দিজাইনটির মত বা তাঁর চেয়ে ভাল দেখাবে।





আশা করি সবাই আমার লেখা গুলো পরে ও দেখার পর, আপনারা সহজে বইয়ের কভার ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।

কিভাবে একটি বইয়ের কভার ডিজাইন করা যায়।এসো ডিজাইন শিখি

কিভাবে একটি বইয়ের কভার ডিজাইন করা যায়।




হ্যালো বন্দুরা
আশা করছি ভালো আছেন

আজ আমি কিভাবে একটি বইয়ের কভার ডিজাইন করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করবো।এবং কিভাবে অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে ক্লায়েন্টের জন্য বইয়ের কভার ডিজাইন করা যায় তা  নিয়েও আজ বিস্তারিত আলোচনা করবো।

বিস্তারিত জানতে একটু অপেক্ষা করুন।



Wednesday, May 2, 2018

কিভাবে বর্নমালা লোগো ডিজাইন এবং ট্রাইপোগ্রাফি লোগো ডিজাইন করা যায়।

কিভাবে বর্নমালা লোগো ডিজাইন এবং ট্রাইপোগ্রাফি লোগো ডিজাইন করা যায়।



হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

আজ আমি ,একটি বর্নমালা লোগো ডিজাইন এবং ট্রাইপোগ্রাফি লোগো ডিজাইন করা যায় কিভাবে অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে তা নিয়ে আলোচনা করবো।আশা করি সাথে থাকবেন।


যে কোন ভাষা প্রান হচ্ছে বর্নমালা।আর এই বর্নমালা ছাড়া ভাষা হয় না।ভিবিন্ন কোম্পানি তাদের প্রাতিষ্ঠানিক লোগো টি বর্নমালা দিয়ে ডিজাইন করে থাকেন।তাই কোন বর্নমালা বা ফণ্ট বা লেটার দিয়ে একজন ডিজাইনার কোন প্রতিষ্ঠানের জন্য যে লোগো ডিজাইন করে থাকেন তাঁর নামই হচ্ছে বর্নমালা ডিজাইন বা টাইফোগ্রাফি ডিজাইন।



কোন বর্নমালা বা ফণ্ট বা লেটার দিয়ে একজন ডিজাইনার কোন প্রতিষ্ঠানের জন্য যে লোগো ডিজাইন করে থাকেন তাঁর নামই হচ্ছে বর্নমালা লোগো বা টাইফোগ্রাফি লোগো ডিজাইন ।



ডিজাইনঃ

অ্যাডবি ফটোশপ ওপেন করি এবং নতুন ডুকুমেন্ট ওপেন করি।যার সাইজ আপনাদের ইচ্ছে মত করে নিবেন।
আমি সাইজ নিয়েছি ( w=1500px h=1000px )

তারপর,ডুকুমেন্ট টিকে ডুপ্লিকেট করে নিবেন।মেনু বার থেকে Edit+Free Trasnform (Ctrl+T) ক্লিক করে Dristic করতে হবে।এখন অবজেক্টিকে মাউস দ্বারা উপরে ও নেচে  টেনে আনতে হবে।






তারপর,কালার চেঞ্জ করে সাদা কালার করে নিবেন।এবং blending option থেকে drop shadow apply করতে হবে।


তারপর, লেয়ার টি কে সেপারেট করে নিতে হবে।লেয়ার টি সিলেক্ট থাকা অবস্থায় লেয়ার টি ডান কোনে একটি ইরোর সিম্বল আছে তাতে মাউস দ্বারা ক্লিক করলে একটি অপশন বক্স আসবে।তাতে crate layer option টি ক্লিক করলে আরেক টি বক্স আসবে তাতে ok করে দিলে ই লেয়ার টি সেপারেট হয়ে যাবে।





 Drop shadow apply করার পর সেপারেট করা লেয়ার টি সিলেক্ট থাকা অবস্থায় ইরেজ টুলের  hardness 0% করে টুলের সাইজ টা একটু বেশি করে নিতে হবে।তারপর, drop shadow apply করার দুই পাশে মুছে দিতে হবে।






তারপর,Regular Normal font দ্বারা D লেখা টি লিখে নিবেন সাইজ ৪০০ হবে।অন্য লেখা গুলো roboto font দ্বারা লিখে নিবেন।


আমার পুরু ডিজাইন টি এভাবে লিখি আপনাদের কে বোঝানো সহজ হবে না।তাই এই বর্নমালা লোগো ডিজাইন এবং ট্রাইপোগ্রাফি লোগো ডিজাইন টির একটি ভিডিও টিউটোরিয়াল আছে।আমার মনে হয় আপনারা এই ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে ডিজাইন করলে আপনাদের ডিজাইন করাটা সহজ হবে।

কিভাবে একটি ভেক্টর ইমেজ কে লাইন আর্ট ডিজাইন করা যায় লিংক- ক্লিক করুন

অথবা নিচের ভিডিও টি দেখুন






আশা করি ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখার পর, আপনারা সহজে কিভাবে বর্নমালা লোগো ডিজাইন এবং ট্রাইপোগ্রাফি লোগো ডিজাইন করা যায় কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।

Thursday, April 19, 2018

অ্যাডবি ফটোশপ লেয়ার টুল এবং টাইপ টুলের শর্টকার্ট বাংলা ।পার্ট-৩

 অ্যাডবি ফটোশপ লেয়ার টুল এবং টাইপ টুলের শর্টকার্ট বাংলা


 অ্যাডবি ফটোশপ লেয়ার টুল এবং টাইপ টুলের শর্টকার্ট
 অ্যাডবি ফটোশপ লেয়ার টুল এবং টাইপ টুলের শর্টকার্ট 


ফটোশপ লেয়ার শর্টকাট

নতুন লেয়ার= Ctrl–Shift–N
লেয়ার সিলেক্ট = Ctrl–click layers মাউস দ্বারা লেয়ারের উপর ক্লিক
এক সাথে অনেক লেয়ার সিলেক্ট করতে= shift+সর্বশেষ লেয়ার ক্লিক
ডিলেট লেয়ার= leyar tool bar+Delete layer
লেয়ার মাস্কিং= Alt–click layer mask icon


টাইপ টুল শর্টকাট

  1. টেক্সট টুল=T
  2. টেক্স সাইজ (Increase/Decrease) লেয়ার সিলেক্ট থাকা অবস্থায় ১ পিক্সেল Ctrl–Shift–> or <
  3. টেক্স সাইজ (Increase/Decrease) লেয়ার সিলেক্ট থাকা অবস্থায় ৫ পিক্সেল = Ctrl–Shift–Alt–> or <
  4. টেক্স টুল(Increase/Decrease) kerning/tracking Alt–Right/Left Arrow
  5. টেক্স আলাইন ( left/center/right)=  Ctrl–Shift–L/C/R




Monday, April 9, 2018

গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের জন্য অ্যাডবি ফটোশপের সিলেকশন টুলের শর্টকার্ট যা আপনার জন্য খুবই গুরুত্ব পূর্ণ।এসো ডিজাইন শিখি

ফটোশপের সিলেকশন টুলের শর্টকার্টঃ

ফটোশপের সিলেকশন টুলের শর্টকার্টঃ
ফটোশপের সিলেকশন টুলের শর্টকার্ট


ফটোশপের সিলেকশন টুলের শর্টকার্টঃ(পার্ট-২)

সিলেকশন টুল ৪ প্রকার-

1.      Rectangular marquee  tool
2.      Elliptical marquee  tool
3.      Single Row Marquee tool
4.      Single colum marquee tool

সিলেকশন মোডঃ

v  New selection
v  Add  to selection  > Shift
v  Subtract form selection  > Alt
v  Intersect with selection  > Shift–Alt

সিলেকশন স্টাইল প্রকারঃ
1.      Normal
2.      Fixed Ratio
3.      Fixed Size

সিলেকশন শর্টকার্ট টুলঃ

সিলেকশন থাকা অবস্থায় সিলেকশন টিকে মোভ করার জন্য >মোভ টুল সিলেক্ট থাকা অবস্থায় মাউসের রাইট বাটন চেপে মোভ করতে হয়।
ডিসিলেকশন করতে > Ctrl+D
রিসিলেকশন করতে > Shit+Ctrl+D
ফেদার সিলেকশন > Shift+F6
সেন্টার থেকে সিলেকশন হবে > Alt–drag selection
সিলেকশন কে ট্রান্সফর্ম করতে > Select tool+Transform selection

Sunday, April 8, 2018

গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের জন্য অ্যাডবি ফটোশপের কিছু শর্টকার্ট যা আপনার জন্য খুবই গুরুত্ব পূর্ণ।এসো ডিজাইন শিখি

অ্যাডবি ফটোশপের কিছু শর্টকার্ট যা আপনার জন্য খুবই গুরুত্ব পূর্ণ।
ফটোশপের কিছু শর্টকার্ট
ফটোশপ শর্টকার্ট

অ্যাডবি ফটোশপের কিছু শর্টকার্ট ঃ(পার্ট-১)

নিউ ডুকুমেন্ট >   (Ctrl+N)
ওপেন > (Ctrl+O)
ডিফল্ট ফটোশপ সাইজ >   7in*5in Resulation-72 /  RGB
ইলেক্ট্রনিক্স মীডিয়ার জন্য >   Resulation-72 /    RGB
প্রিন্ট মিডিয়ার জন্য >   Resulation-300  /   CMYK
 কালার মোড ৫ ধরনের  > 
  1. Bitmap
  2. Grayscle
  3. RGB
  4. CMYK
  5. Lab

ফটোশপ বিট ২ ধরনের >   bit 8bit, 32bit
ফটোশপের উনিক মোড ৭ প্রকার। 
  • Pixle
  • Inches
  • Centimeter
  • Milimeter
  • Point
  • Columns

ফটোশপে ২ ভাবে কালার আপলাই করা যায়। 
  1. Forground color=Alt+Delate/ backspace
  2. Background color=Ctrl+Delate/backspace

Zoom-in=Ctrl+(+)
Zoom-out=Ctrl+(-)
100% zoom=Ctrl+1
Screen Zoom=Ctrl+(0)


Wednesday, April 4, 2018

UI/UX ডিজাইন দ্বারা কিভাবে মোবাইলের অ্যাপ স্ক্রিন ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে | এসো ডিজাইন শিখি

UI/UX  ডিজাইন দ্বারা  মোবাইলের অ্যাপ স্ক্রিন ডিজাইন
UI/UX  ডিজাইন, UI ডিজাইন,UX  ডিজাইন
UI/UX  ডিজাইন, UI ডিজাইন,UX  ডিজাইন
UI/UX ভিডিও

UI ডিজাইন কি?

UI  অর্থাৎ U= User এবং I=Interface তাহলে UI হচ্ছে User Interface.

এককথা,UI হচ্ছে  User Interface  ইউজার ইন্টারফেস যা কোন বস্তুর অবয়ব বা চেহারা!  অর্থাৎ কোন একটি ডিজাইনের যা প্রথম যে অভয়ব বা চেহারা নিয়ে আপনার সামনে আসে তাকে বলে UI ডিজাইন বা User Interface  ইউজার ইন্টারফেস বলে।




একেক মোবাইলের স্ক্রিন আর সাইজ একেক রকম হয়ে থাকে।যেমন নকিয়া স্মার্ট মোবাইলের সাইজ এবং আই-ফোনের  সাইজ এক না।আবার সেমসাং মোবাইলের সাইজ এবং হুয়াই মোবাইলের সাইজ এক রকম না।

আমি যে মোবাইল স্ক্রিন ডিজাইন করছি তার সাইজ হলঃ
১১২৫ পিক্সেল*২৪৩৬পিক্সেল
রেজুলেশন হচ্ছে ৭২ ও কালার মোড হচ্ছে RGB

ডিজাইনঃ

প্রথমে ফটোশপ ডুমুমেন্ট ওপেন করি (ctrl+N) দিয়ে।যা দেখতে একটু লম্বা সেইপের মত দেখতে লাগবে।




মোবাইলের ডিসপ্লে গুলো মোটা মোটি একটু লম্বা সেইপের মতই লাগে।কারনে আমদের মোবাইল দিসপ্লে গুলো লম্বা ভাবে ডিজাইন করা হয়।ডুকুমেন্টের মাঝ বরাবর একটি রেক্ট্যাংগল সেইপ নিয়ে লেয়ার স্তাইল থেকে গ্রেডিউয়ান্ট ব্যবহার করতে হবে।যা আমি নিচে দেখিয়ে দিয়েছি।




তারপর,আমাদের ভাবতে হবে,মোবাইলে স্ক্রিন ডিজাইন করার ক্ষেত্রে কি কি বিষয় রাখতে হয়।প্রথমে ডান পাশে পিকচার ও বাম পাশে ডাইলগ Taxt থাকতে পারে।আপনারা ইচ্ছে করলে চেঞ্জ করে দিতে পারেন।





তারপর,লোগো টি আপনি স্ক্রিনের উপরে ঠিক মাঝ বরাবর রাখতে হবে।যা আপনার মোবাইল স্ক্রিনটি দেখতে ভাল লাগবে।যা নিচের পিকচার টি লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন।




তারপর,স্ক্রিনের নিচে কিছু এরর চিহ্ন থাকতে পারে।যা আপনার স্ক্রিন টি পর ডান ও বামে দিকে যাবে এইরকম বুঝাতে হবে।যা নিচের পিকচার টি লক্ষ করুন।এবং next or skip লেখা দিতে পারেন।



তারপর,সর্বশেষ সবার উপর একটি ১১২৫*২৪৩৬ সাইজ নিয়ে রেক্ট্যাংগল সেইপ নিতে হবে এবং কালার হবে কাল।অপাসিটি হবে ১২% ।
সর্বশেষ দিজাইনটি একটি মোবাইল মোকাপ ব্যবহার করে তা প্রেজেন্ট করতে হবে।যাতে ক্লাইন্ট খুশি হয়।


UI/UX  ডিজাইন, UI ডিজাইন,UX  ডিজাইন
UI/UX  ডিজাইন, UI ডিজাইন,UX  ডিজাইন


এভাবে ই একটি সুন্দর মোবাইলের অ্যাপ স্ক্রিন ডিজাইন তৈরি করা হয়।যারা এই মোবাইলের অ্যাপ স্ক্রিন ডিজাইন টির মত অ্যাপ স্ক্রিন ডিজাইন করতে চান তারা উপরের সব গুলো নিয়ম ফলো করতে পারেন।



অথবা আমার এই কাজটির একটি টিউটোরিয়াল আছে আপনারা  সুন্দর মোবাইলের অ্যাপ স্ক্রিন ডিজাইন টিউটোরিয়াল টি দেখলে আরো সহজে এই ডিজাইন টি করতে পারবেন,আমি আশা করি।






আশা করি আপনারা  মোবাইলের অ্যাপ স্ক্রিন ডিজাইন ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।

Sunday, April 1, 2018

কিভাবে অনলাইনের জন্য একটি ব্যানার ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে।আসো ডিজাইন শিখি

অনলাইনের জন্য একটি ব্যানার ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে

অনলাইনের জন্য একটি ব্যানার ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে


হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

 আজ আমি কিভাবে অনলাইন মার্কেট প্লেসের জন্য একটি  ব্যানার ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে তা আলোচনা করবো।



ব্যানার (Banner) কি?



ব্যানার হচ্ছে কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি বিজ্ঞাপনি পোস্টার।যা কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য  ব্যবসাহিক বিজ্ঞাপন হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

যেহেতু আজকের আরটিক্যাল টা অনলাইন নিয়ে।তাই ধরুন আপনি অনলাইন মার্কেট প্লসে একটি প্রতিষ্ঠান জন্য একটি ব্যনার ডিজাইন করছেন।ঐ ,প্রতিষ্ঠান তার পণ্য ও সেবার প্রতি তার দেশের জনসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য এই বিজ্ঞাপন  টি তৈরি করে প্রচারিত করতে চান। এখন আপনি বিজ্ঞাপন টি কিভাবে প্রচারিত করতে চান ?
এই বিজ্ঞাপন টি আপনি যে বস্তুর মাধ্যমে প্রচার করতে চান তাকেই ব্যনার বলে।



ব্যানার দুই প্রকার-

ব্যানার-প্রিন্ট রিলেটেঢ সবধরনের বিজ্ঞাপন পোস্টার।
ওয়েভ ব্যানার-ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে ব্যবহারিত সবধরনের বিজ্ঞাপন পোস্টার।




ওয়েভ ব্যানার (Banner) কি?


ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে কোন প্রতিষ্ঠানের পণ্য ও সেবার প্রতি জনসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য যে বিজ্ঞাপন দেয়া হয় তাকে ওয়েভ ব্যানার  বলে।যেমন সোসাইল মেডিয়া অর্থাৎ ফেইসবুকে গুগল প্লাস,টুইটার, যেসব বিজ্ঞাপন আমরা দেখি।

ব্যানার ডিজাইন (Banner design) কি? 



ব্যানার ডিজাইন বা বিজ্ঞাপনি পোস্টার ডিজাইন করার জন্য যে পদ্বতি অবলম্বন করে ডিজাইন করা হয় তাকে
ব্যানার ডিজাইন বলে।





ব্যানার ডিজাইন শিখে কিভাবে তা কাজে লাগাবো?

আপনি ব্যানার ডিজাইন শিখে দুই ভাবে ইনকাম করতে পারেন-
১,আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসাবে কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানে জব করতে চান তাহলে আপনাকে ব্যানার ডিজাইন শিখতে হবে ।কারন যে কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানে তাদের বিজ্ঞাপন দিতে তাদের ব্যানার ডিজাইন দরকার পরবে,আর আপনি এক জন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হয়ে তা অব্যশই জানা লাগবে।

২,আপনি যদি আউটসোর্সিং বা অনলাইনে কাজ করতে চান তাহলে ব্যানার ডিজাইন দিয়ে আপনি মোটামোটি ভালই ইনকাম করতে পারবেন।তবে অনলাইন মার্কেটে ওয়েভ ব্যানার টা বেশি দরকার পরে।




ব্যানার ডিজাইন (Banner) সাইজ কত?

ব্যানারের সাইজ মূলত একেক ব্যানার একেক সাইজের হয়ে থাকে।আমি উপরে যে ব্যানার টা ডিজাইন করেছি তার সাইজ হল-
প্রস্থ-১২০০ পিক্সেল,লম্বা-৩৭০ পিক্সেল রেজুলেশন-৭২





ব্যানার ডিজাইনঃ-


 প্রথমে একটা নতুন ফটোশপ ফাইল ক্রিয়েট করুন (Ctrl + N); ফাইলের width & heignt  যথাক্রমে 1200px এবং 370px দিন।অথবা ব্যানারের সাইজ অনুযায় প্রস্থ-১২০০ পিক্সেল,লম্বা-৩৭০ পিক্সেল রেজুলেশন-৭২  একটি ডুকুমেন্ট তৈরি করি।

কিভাবে অনলাইনের জন্য একটি ব্যানার ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে


তারপর,আকটি কার্ভ টানব পেন টুল দ্বারা।#00513d #016a50 #0e775d এই ৩টি কালার কোড দ্বারা নিচের ৩টি পিকচারের সেইপ ডিজাইন করা হয়ছে।আপনারা এই কালার কোড অথবা যে কোন কালার দিয়ে সেইপ গুলো ডিজাইন করতে পারেন।






তারপর,এই ৩টি সেইপ ডিজাইন করা হয়ে গেলে।নিচের পিকচার টির মত দেখতে লাগবে।





তারপর,দুইটি গোল সেইপ নিবেন,আকটি অন্যটির ওপর রেখে,উপরের ব্রেকগ্রাউন্ড কালার #c49e04 হুলুদ হবে।এবং স্ট্রোক দিবেন সাদা,যা নিচের পিকচার টির মত দেখতে লাগবে।নিচের গোল সেইপ টিকে লেয়ার স্টাইল থেকে ড্রপ-সেডো দিতে হবে।আমি ড্রপ-সেডো অপশনটি দিয়ে দিয়েছি।





তারপর,এই দুইটি গোলার সেইপের মাঝ বরাবর,৳৫৯৯ লেখা টি যে কোন ফন্ট দ্বারা আপনারা লিখতে পারেন।সাথে ডান পাশের কোণায় একটি ডাইলগ বক্স ডিজাইন করা হয়েছে।




সর্বশেষ,বাম পাশে আপনি আপনার মূল বিজ্ঞাপনটির ডাইলগ টি টাইপ করবেন।তারপর আপনার ক্লাইন্টে মোকাপ করে,উপরের পিকচারটির মত।আপনি আপনার ডিজাইন টি সাবমিট করবেন।

কিভাবে অনলাইনের জন্য একটি ব্যানার ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে



এভাবে ই একটি অনলাইনের জন্য একটি ব্যানার ডিজাইন তৈরি করা হয়।যারা এই ব্যানার টির মত ব্যানার ডিজাইন করতে চান তারা উপরের সব গুলো নিয়ম ফলো করতে পারেন।


অথবা আমার এই কাজটির একটি ভিডিও টিউটোরিয়াল আছে আপনারা ব্যবসাহিক ব্যানার ডিজাইন ভিডিও টিউটোরিয়াল টি দেখলে আরো সহজে এই ডিজাইন টি করতে পারবেন,আমি আশা করি।






আশা করি আপনারা অনলাইনের জন্য একটি ব্যানার ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।

ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন শিখুন, অনলাইন মার্কেটে কাজ করে আয় করুন।(পার্ট-১) এসো ডিজাইন শিখি


ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন শিখুন, অনলাইন মার্কেটে কাজ করে আয় করুন।


ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন শিখুন, অনলাইন মার্কেটে কাজ করে আয় করুন।



হ্যালো বন্দুরা
আশা করছি ভালো আছেন

আজ আমি পার্সনাল ভিজিটিং কার্ড নিয়ে আলোচনা করবো।কিভাবে অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে নিজের জন্য একটি সুন্দর পার্সনাল ভিজিটিং কার্ড  ডিজাইন করতে হয় তা আজ বিস্তারিত আলোচনা করবো।
অনেক বন্দুরা আছেন যারা ভিজিটিং কার্ড কে বিজিনেস কার্ড বলে থাকেন।দুইটা একিই জিনিস।


পার্সনাল ভিজিটিং কার্ড কি?

প্রথমে ভিজিটিং কার্ড অথবা বিজিনেস কার্ড নিয়ে কিছু কথা বলি।ভিজিটিং কার্ড মূলত আপনার পরিচয় কে অন্যের নিকট রিপ্রেজেন্ট করে।অর্থাৎ ভিজিটিং কার্ড হচ্ছে আপনার সমস্ত ইনফর্মেশন যুক্ত একটি কাগজের টুকরা।


ভিজিটিং কার্ডে কি ইনফর্মেশন থাকে?

ভিজিটিং কার্ড যেহেতূ আপনার পরিচয় প্রেজেন্ট করে,তাই ভিজিটিং কার্ডে আপনার নাম,মোবাইল নাম্বার,ইমেইল নাম্বার,ওয়েভ সাইট নাম এবং আপনার ঠিকানা।


ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন শিখে আপনার লাভ কি?


ভিজিটিং কার্ড অথবা বিজিনেস কার্ড শিখে আপনি দুই ভাবে লাভ ভান হবেন ।আপনি যদি লোকাল মার্কেটে কাজ করেন তাহলে অবশ্যই  আপনাকে ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন জানতে হবে,কারন দৈনিক হাজার হাজার ভিজিটিং কার্ড প্রিন্ট হচ্ছে।আপনি যদি ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন না জানেন তাহলে আপনি কিভাবে লোকাল মার্কেটে কাজ করে আয় করবেন।

আর আপনি যদি অনলাইন মার্কেট প্লেসে কাজ করে আয় করতে চান অর্থাৎ আউটসোর্সিং  করে ইনকাম করেতে চান তাহলে,আপনাকে অবশ্যই ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন জানতে হবে।
আমার মতে সব চেয়ে সহজে অনলাইন মার্কেট প্লেসে থেকে টাকা ইনকাম করার একমাত্র পথ হল ভিজিটিং কার্ড অথবা বিজিনেস কার্ড ডিজাইন দিয়ে।এটা শিখা সহজ এবং সহজে ইনকাম করা ও সহজ।


কিভাবে ভিবিন্ন মার্কেট প্লেসে ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন কাজ করবো এবং তা সাবমিট করবো।তা জানতে হলে ক্লিক করুন।


বিজনেস কার্ডের সাইজ কত?

ভিজিটিং কার্ডের সাইজ বা  বিজিনেস কার্ড সাইজ- ৩.৫*২ ইঞ্চি=সাথে ব্লেড যোগ হবে ৩.৭৫*২.২৫ ইঞ্চি



বিজনেস কার্ডের ব্লেড কি এবং সাইজ কত?

বিজনেস কার্ড প্রিন্ট করার পর যখন তা ৩.৫"*২" ইঞ্চি মাপে কাটা হয় তখন ৩.৫"*২" ইঞ্চি বাহিরে কিছু অংশ থাকে যা কেটে ফেলে দেয়া হয় ।যে অংশ টুকু ফেলে দেয়া হয় তাকে ব্লেড অংশ বলে।

ব্লেডের সাইজ-৩.৫"*২" ইঞ্চি এর সাথে.২৫"*.২৫" ইঞ্চি যোগ করতে হয় যা ৩.৭৫"*২.২৫" ইঞ্চি হয়।নিচের পিকচারটি লক্ষ্য করুন,৩টি কালার একটি ভিজিটিং কার্ডের সেইপ নেয়া হয়ছে এবং গাইড দ্বারা ভাগ ভাগ করে ব্লেড,সেইফ এরিয়া,ও ওয়ার্কিং স্পেস চিনহত করা হয়েছে।এখানে গাড় ছায়ান কালার টি হচ্ছে ব্লেড,যেটি কাটিং করা হয়।



বিজনেস কার্ডের ব্লেড কি এবং সাইজ কত?


তারপর ডুকুমেণ্টকে দুই ভাগে ভাগ করে ডান পাশে #1b2b36 এই কালার কোড দিয়ে একটি সেইপ নেই।এবং তার সাথে,#ffc90a এই কালার কোড দ্বারা আরেকটি ভার্টিক্যাল সেইপ নেই।



বিজনেস কার্ডের ব্লেড কি এবং সাইজ কত?


তারপর,আরেকটি সেইপ নিবেন হরিজেন্টালি এই কালার কোড দ্বারা #1b2b36 ।


বিজনেস কার্ডের ব্লেড কি এবং সাইজ কত?



এই কাল কালারের সেইপে নাম ও টাইটেল থাকবে যা আমি নিচের পিকচার টিতে দেখিয়েছি।




তারপর,ভিজিটিং কার্ডের নিয়ম অনুযায়ি ইনফর্মেশন দিতে হবে।তা আপনারা টেক্স টুলের সাহায্যে যে কোন ফন্ট দ্বারা টাইপ করে নিবেন।





তারপর,আপনি যে কোম্পানিতে কাজ করেন ঐ কোম্পানির লোগো এবং টাইটেল থাকবে।তারপর আপনার ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন প্রায় শেষ।


বিজনেস কার্ডের ব্লেড কি এবং সাইজ কত?


এই কমপ্লিট করা ভিজিটিং কার্ডের ডিজাইন টি কে মোকাপ ব্যবহার করে দেখে নিতে পারেন যে আপনার ডিজাইন করা কার্ডটি প্রিন্ট করার পর কি রকম দেখাবে।এই আরটিক্যাল টির প্রথমে যে ভিজিটিং কার্ডটি দেখেছেন তা হবে আপনার ডিজাইন করার পর যখন প্রিন্ট করবেন তার মত।নিচের ডিজাইন ব্লেড অংশ টি বাদ দিয়ে সিলেক্ট করবেন।তারপর,shift+ctrl+c দ্বারা কপি করবেন।এই কপি টি মোকাপ দিয়ে দিবেন।





এভাবে ই একটি সুন্দর ভিজিটিং কার্ড  ডিজাইন তৈরি করা হয়।যারা এই ভিজিটিং কার্ড টির মত ব্যানার ডিজাইন করতে চান তারা উপরের সব গুলো নিয়ম ফলো করতে পারেন।



অথবা আমার এই কাজটির একটি টিউটোরিয়াল আছে আপনারা ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন টিউটোরিয়াল টি দেখলে আরো সহজে এই ডিজাইন টি করতে পারবেন,আমি আশা করি।







আশা করি আপনারা  ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।