Thursday, June 7, 2018

কিভাবে ক্লায়েন্টের জন্য বইয়ের কভার ডিজাইন করা যায়।এসো ডিজাইন শিখি

কিভাবে ক্লায়েন্টের জন্য বইয়ের কভার ডিজাইন করা যায়।

ক্লায়েন্টের জন্য বইয়ের কভার ডিজাইন
বইয়ের কভার ডিজাইন

হ্যালো বন্দুরা
আশা করছি ভালো আছেন

আজ আমি কিভাবে ক্লায়েন্টের জন্য বইয়ের কভার ডিজাইন করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করবো।কিভাবে অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে ক্লায়েন্টের জন্য বইয়ের কভার ডিজাইন করা যায় তা আজ বিস্তারিত আলোচনা করবো।




বইয়ের কভার ডিজাইন কি?
আমার যে বই পুস্ত পড়ি বা দেখি তাঁর উপের পৃৃষ্ঠা কিন্তু বইয়ের ভিতরের পৃৃষ্ঠার মত ডিজাইন করা থাকে না।বইয়ের ভিতরের পৃৃষ্ঠা গুলো হয় মূলত তাঁর লেখা যা আমরা পড়ি।আর উপের পৃৃষ্ঠা তে থাকে বইটির নাম ,লেখকের নাম,প্রকাশনির নাম ইত্যাদি।




বইয়ের কভার ডিজাইনঃ
এখন আমরা কিভাবে একটি বইয়ের কভার ডিজাইন করা যায় তা নিয়ে কথা বলবো।

সাইজঃ বইয়ের সাইজ নির্ভর করে কিছু বিষয়ের উপর,যদি গল্পের বই হয় তাহলে বইয়ের ডিজাইন টা বেশি বড় করা যাবে না আবার বেশি ছোট করা যাবে না।আবার ছোট সাইজের বই ও ডিজাইন করা হয় তাঁর সাইজ ও অন্য রকম।
আবার যদি স্কুল/কলেজের বই হয় ,তাঁর ডিজাইন টা ও গল্পের বইয়ের ডিজাইন থেকে একটু অন্য রকম হয়।

লক্ষ্য নিয়েও বিষয়ঃ এত সব চিন্তা না করে,আপনি শুধু ডিজাইন নিয়ে ভাবুন,কারন আপনি দিজাইনার।আপনাকে প্রকাশনা থেকে সাইজ দেয়া হবে আপনি তাঁর উপর কাজ করবেন।তবে ডিজাইন করা সময় ভাবতে হবে,আপনি যা ডিজাইন করছেন তাঁর অডিয়ান্স কারা বা এই বইটি পড়তে পারে।ছোটদের গল্পের বইয়ের জন্য এক রকম আবার বড়দের জন্য অন্য রকম হবে।

কালার সিলেক্টঃ কালার ডিজাইন হল যে কোন ডিজাইনের জন্য মূল উপাদান,যার কালার কনসেপ্ট যত ভাল,তার ডিজাইন তত সুন্দর। এমনিতেই বই ডিজাইনের ক্ষেত্রে গাঁড় কালার ব্যবহার করা যায় না।যত নরমাল কালার ব্যবহার করা যায় ততই ভাল।


ডিজাইনঃ
যে কোন বই ডিজাইন করা ক্ষেত্রে তীনটি ভাগে ভাগ করে ডিজাইন করতে হয়।
১ সামনের পার্ট
২ পিছনের পার্ট
৩ মাঝখানের পার্ট

নিচের ডিজাইন টি দেখুনঃ


 ডিজাইন টিতে ৩টি পার্ট দেখানু হয়েছে।
  
প্রথমে সামনের পার্টি ডিজাইন করা হয়েছে।আপনি ইচ্ছে করলে আপনার মত করে ডিজাইন করতে পারেন।
সাইজ H=2000px,W=1600px, ফন্ট আপনার ইচ্ছে মত নিতে পারেন।


মাঝ খানের পার্টির সাইজ হল,H=2000px,W=208px, এখানে হাইট টা একিই থাকবে, ফন্ট হল Open Sans Regular এবং Open Sans Bold।




পিছনের পার্টি সাইজ হল প্রথমটির মত।যাতে সব একিই থাকবে শুধু ডিজাইন টা পরিবর্তন হবে।তবে তাতে লেখকের জীবন কাহিনী লেখা থাকে।লেখকের অন্য অন্য বইয়ের কিছু নাম থাকতে পারে।লেখকের ছবি থাকতে পারে।তারপর যে প্রকাশনা থেকে বই টি ছাপা হবে তাঁর নাম ও লোগো থাকতে পারে।




সর্বশেষ কাজ হল ভাল একটি মোকাপ ব্যবহার করে বইয়ের ডিজাইন টি ভাল ভাবে উপস্থাপন করা যাতে আপনার ক্লায়েন্ট ডিজাইন টি দেখে  খুশি হয় এবং আপনাকে পরবর্তি কাজ আপনাকে দেয়।মোকাপ করার পর আপনার ডিজাইনটি আমার উপরের বইয়ের দিজাইনটির মত বা তাঁর চেয়ে ভাল দেখাবে।





আশা করি সবাই আমার লেখা গুলো পরে ও দেখার পর, আপনারা সহজে বইয়ের কভার ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।

Wednesday, May 2, 2018

কিভাবে বর্নমালা লোগো ডিজাইন এবং ট্রাইপোগ্রাফি লোগো ডিজাইন করা যায়।

কিভাবে বর্নমালা লোগো ডিজাইন এবং ট্রাইপোগ্রাফি লোগো ডিজাইন করা যায়।



হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

আজ আমি ,একটি বর্নমালা লোগো ডিজাইন এবং ট্রাইপোগ্রাফি লোগো ডিজাইন করা যায় কিভাবে অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে তা নিয়ে আলোচনা করবো।আশা করি সাথে থাকবেন।


যে কোন ভাষা প্রান হচ্ছে বর্নমালা।আর এই বর্নমালা ছাড়া ভাষা হয় না।ভিবিন্ন কোম্পানি তাদের প্রাতিষ্ঠানিক লোগো টি বর্নমালা দিয়ে ডিজাইন করে থাকেন।তাই কোন বর্নমালা বা ফণ্ট বা লেটার দিয়ে একজন ডিজাইনার কোন প্রতিষ্ঠানের জন্য যে লোগো ডিজাইন করে থাকেন তাঁর নামই হচ্ছে বর্নমালা ডিজাইন বা টাইফোগ্রাফি ডিজাইন।



কোন বর্নমালা বা ফণ্ট বা লেটার দিয়ে একজন ডিজাইনার কোন প্রতিষ্ঠানের জন্য যে লোগো ডিজাইন করে থাকেন তাঁর নামই হচ্ছে বর্নমালা লোগো বা টাইফোগ্রাফি লোগো ডিজাইন ।



ডিজাইনঃ

অ্যাডবি ফটোশপ ওপেন করি এবং নতুন ডুকুমেন্ট ওপেন করি।যার সাইজ আপনাদের ইচ্ছে মত করে নিবেন।
আমি সাইজ নিয়েছি ( w=1500px h=1000px )

তারপর,ডুকুমেন্ট টিকে ডুপ্লিকেট করে নিবেন।মেনু বার থেকে Edit+Free Trasnform (Ctrl+T) ক্লিক করে Dristic করতে হবে।এখন অবজেক্টিকে মাউস দ্বারা উপরে ও নেচে  টেনে আনতে হবে।






তারপর,কালার চেঞ্জ করে সাদা কালার করে নিবেন।এবং blending option থেকে drop shadow apply করতে হবে।


তারপর, লেয়ার টি কে সেপারেট করে নিতে হবে।লেয়ার টি সিলেক্ট থাকা অবস্থায় লেয়ার টি ডান কোনে একটি ইরোর সিম্বল আছে তাতে মাউস দ্বারা ক্লিক করলে একটি অপশন বক্স আসবে।তাতে crate layer option টি ক্লিক করলে আরেক টি বক্স আসবে তাতে ok করে দিলে ই লেয়ার টি সেপারেট হয়ে যাবে।





 Drop shadow apply করার পর সেপারেট করা লেয়ার টি সিলেক্ট থাকা অবস্থায় ইরেজ টুলের  hardness 0% করে টুলের সাইজ টা একটু বেশি করে নিতে হবে।তারপর, drop shadow apply করার দুই পাশে মুছে দিতে হবে।






তারপর,Regular Normal font দ্বারা D লেখা টি লিখে নিবেন সাইজ ৪০০ হবে।অন্য লেখা গুলো roboto font দ্বারা লিখে নিবেন।


আমার পুরু ডিজাইন টি এভাবে লিখি আপনাদের কে বোঝানো সহজ হবে না।তাই এই বর্নমালা লোগো ডিজাইন এবং ট্রাইপোগ্রাফি লোগো ডিজাইন টির একটি ভিডিও টিউটোরিয়াল আছে।আমার মনে হয় আপনারা এই ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে ডিজাইন করলে আপনাদের ডিজাইন করাটা সহজ হবে।

কিভাবে একটি ভেক্টর ইমেজ কে লাইন আর্ট ডিজাইন করা যায় লিংক- ক্লিক করুন

অথবা নিচের ভিডিও টি দেখুন






আশা করি ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখার পর, আপনারা সহজে কিভাবে বর্নমালা লোগো ডিজাইন এবং ট্রাইপোগ্রাফি লোগো ডিজাইন করা যায় কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।

Monday, April 30, 2018

কিভাবে একটি ভেক্টর ইমেজ কে লাইন আর্ট ডিজাইন করা যায়।এসো ডিজাইন শিখি

ভেক্টর ইমেজ কে কিভাবে লাইন আর্ট ডিজাইন করা যায়




হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

আজ আমি ,একটি ভেক্টর ইমেজ কে লাইন আর্ট ডিজাইন কিভাবে করা যায় অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে তা নিয়ে আলোচনা করবো।আশা করি সাথে থাকবেন।




আমরা যারা গ্রাফিক্স ডিজাইনার আছি তারা মূলত জানি ভেক্টর কি আর রাস্টার কি। যাই হক আমি আবারো বলি ভেক্টর ইমেজ হচ্ছে  জ্যামেতিক বিন্দু বা রেখা।যার সাইজ, কালার,মান যাই পরিবর্তন করি না কেন এই ভেক্টর ইমেজের কোন পরিবর্তন হবে না।ভেক্টর হল অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর সফটওয়্যার দ্বারা তৈরি হয়।

যারা অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে কোন কিছু ডিজাইন করেন তারা একটু খেয়াল করবেন,ডিজাইনটি যতই বড় বা পরিবর্তন করেন না কেন ফাইলটির কোন পরিবর্তন হবে না।




লাইন আর্ট ডিজাইন হল কোন ভেক্টর ইমেজের উপর ভিবিন্ন সেইপ নিয়ে ডিজাইন করা।যা আমি উপরের ডিজাইন তৈরি করেছি।

প্রথমে ইলেস্ট্রেটর সফটওয়্যার টি ওপেন করি এবং নিউ ডুকুমেন্ট নেই।যার সাইজ ডিফল্ট বা আপনার নিজের ইচ্ছে মত করে নিতে পারেন।

 নিউ ডুকুমেন্ট
 নিউ ডুকুমেন্ট


তারপর,যে কোন একটি ভেক্টর ইমেজ ডাউনলোড করে নিতে হবে।আর যদি আপনার কাছে থাকে তাহলে ভাল।
ভেক্টর ইমেজটি ইলেস্ট্রেটর ডুকুমেন্টে নিয়ে আসেন।তাকে ইম্বেড ও ইমেজ ট্রেস করে  তারপর এক্সপান্ড করেন  আন-গ্রোপ করে নিবেন।


ভেক্টর ইমেজ
ভেক্টর ইমেজ


তারপর লাইন টুল দ্বারা ভেক্টর ইমেজ টির উপর লাইন  টেনে দিতে হবে।




আমার পুরু ডিজাইন টি এভাবে লিখি আপনাদের কে বোঝানো সহজ হবে না।তাই এই ভেক্টর ইমেজ কে লাইন আর্ট ডিজাইন টির একটি ভিডিও টিউটোরিয়াল আছে।আমার মনে হয় আপনারা এই ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে ডিজাইন করলে আপনাদের ডিজাইন করাটা সহজ হবে।


কিভাবে একটি ভেক্টর ইমেজ কে লাইন আর্ট ডিজাইন করা যায় লিংক- ক্লিক করুন

অথবা নিচের ভিডিও টি ওপেন করুন







আশা করি ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখার পর, আপনারা সহজে লাইন আর্ট ডিজাইন বা  কিভাবে একটি ভেক্টর ইমেজ কে লাইন আর্ট ডিজাইন করা যায় কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।

Saturday, April 21, 2018

গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে ইনকাম করার ৫টি টিপস।


গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে ইনকাম করার ৫টি টিপস।


গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে ইনকাম
গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে ইনকাম 


গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখার পর আপনি কিভাবে আর্ন(ইনকাম) করবেন তাই ভাবছেন? মনে মনে ভাবছেন এত কষ্ট করে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখলাম অথচ ইনকাম করতে পারবো না।কিভাবে ইনকাম করা যায়।এই ইনকাম (টাকা) কিভাবে করবেন তাই নিয়ে আপনার মাথা নষ্ট হয়ে যার অবস্থা।যাই হক আমি আপনাদের কে বলবো কিভাবে,কোন পথে,সহজে,সঠিক ভাবে ইনকাম করা যায়।


এখন নিচের ৫টি বিষয় নিজেকে প্রশ্ন করুন।.৫টি বিষয় থেকে আপনি কি জানেন আর কি জানেন না।

  1. প্রথমে আপনাকে জানতে হবে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনের কি কি কাজ বা বিষয় জানেন?
  2. আপনি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান না লোকাল মার্কেট থেকে ইনকাম করতে চান?
  3. অনলাইনে কিভাবে ইনকাম করা যায়?
  4. লোকাল মার্কেট থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায়?
  5. আপনার ধর্য্য শক্তি কি পরিমান আছে?

উপরের ৫টি বিষয় জানলে আপনি ইনকাম করা একটি সঠিক পথ পেতে পারেন।কারন ইনকাম করার জন্য সবচেয়ে বেশি নির্ভর করে আপনার ধর্য্য।



নিচে ৫টি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হল।

  1. প্রথমে আপনাকে জানতে হবে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনের কি কি কাজ বা বিষয় জানেন?

আমরা আনেকেই গ্রাফিক্সের আনেক বিষয় জানি তবে কোন কাজের কি রকম ডিমান্ড বা কোন কাজ করে ইনকাম করা সহজ তা জনি না।

গ্রাফিক্সের ডিজাইনের আনেক বিষয় মধ্যে আছে যেমন, 
  • web design
  1. web temple
  2. web banner
  • logo design
  1. shape logo
  2. vectors logo
  3. letter logo

  • typography 

  • flyer design,
  1. bi-fold flayer
  2. tri-fold flayer
  3. one part flayer
  • Envelop design
  • Business card
  • Calander design
  • letterhead design
  • facebook cover design
মোটামোটি গ্রাফিক্স ডিজাইন এই বিষয় গুলো থাকে।এখন কথা হল গ্রাফিক্স ডিজাইনের এই কাজ গুলো আপনি জানেন কি না।আর জানলে আপনার নিজের কাজের উপর কত টুকু বিশ্বাস আপনার আছে।



২.আপনি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান না লোকাল মার্কেট থেকে ইনকাম করতে চান?



আপনি যখন গ্রাফিক্স ডিজাইনের মোটামোটি বিষয় জানেন,তখন আপনি দুই  ভাবে কাজ করতে পারেন।
  1. অনলাইন মার্কেট
  2. লোকাল মার্কেট



৩.অনলাইনে কিভাবে ইনকাম করা যায়?



অনলাইন মার্কেট কি?

ইন্টারনেটের মাধ্যমে গ্রাফিক্স ডিজাইন দ্বারা বিভিন্ন মার্কেট প্লেসে থেকে কাজ করে ফ্রিল্যান্সারা ইনকাম করে থাকেন।আর এই বিভিন্ন মার্কেট প্লেস কে বলা হয় অনলাইন মার্কেট।অনলাইন মার্কেট হচ্ছে এমন একটি প্লেস যেখানে ফ্রিল্যান্সারা কাজ করে ইনকাম করে থাকেন।

মার্কেট প্লেসের নামঃ
  1. 99designs
  2. frelencer
  3. up-work
  4. graphicrivers
  5. elencer                আর আনেক মার্কেট প্লেস আছে।


৪.লোকাল মার্কেট থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায়?

লোকাল মার্কেট কি?

আমাদের চারপাশে গ্রাফিক্স ডিজাইন ভিত্তিক বিভিন্ন মার্কেট রয়েছে যাতে আকজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার কাজ বা জব করে ইনকাম করতে পারেন।

এটা দুই ভাবে করা জায়
  1. মাল্টিনেশনাল কোম্পানি তে জব
  2. বিভিন্ন প্রিন্টি প্রেসে




৫.আপনার ধর্য্য শক্তি কি পরিমান আছে?


সর্বশেষ কথা হল আপনার ধর্য শক্তি কতটুকু আছে।আপনি যে কোন কাজ বা জব করেন না কেন আপনার ধর্য থাকা খুবই গুরুত্বপুর্ন।

লোকাল মার্কেট বা অনলাইন মার্কেট যেখানে আপনি কাজ করেন না কেন আপনাকে ধর্য দরতে হবে।তা না আপনি কোন দিন ও সফল হতে পারবেন না।


আশা করি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে ইনকাম করার ৫টি টিপস বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।




Friday, April 20, 2018

কিভাবে টেক্সট ইফেক্ট ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে ।এসো ডিজাইন শিখি


কিভাবে টেক্সট ইফেক্ট ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে।


টেক্সট ইফেক্ট ডিজাইন
টেক্সট ইফেক্ট ডিজাইন 




হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।


আজ আমি ,টেক্সট ইফেক্ট ডিজাইন বা কিভাবে ফন্ট দিয়ে টাইফোগ্রাফি দিজাইন করা যায় অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে তা নিয়ে আলোচনা করবো।আশা করি সাথে থাকবেন।

টেক্সট ইফেক্ট কি?

টেক্সট ইফেক্ট দিজাইন হচ্চে, কোন ফণ্ট বা লেটার কে ভিন্ন ভিন্ন ইফেক্ট দিয়ে কোন ডিজাইন করা।যাকে আমরা টাইফোগ্রাফি ডিজাইন বলে থাকি।



টাইফোগ্রাফি ডিজাইন কি?
কোন ফণ্ট বা লেটার দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন ইফেক্টের মাধ্যমে কোন ডিজাইন করাই হচ্চে টাইফোগ্রাফি ডিজাইন।


টেক্সট ইফেক্ট ডিজাইনঃ

ডুকুমেন্ট সাইজঃ
১২০০*৮০০ পিক্সেল

টেক্সটের বা ফন্টের নামঃ
roboto bold
www.roboto.com

টেক্সটের বা ফন্টের সাইজঃ
340pt

ডিজাইনঃ

প্রথমে,আমরা টেক্সট টুলের মাধ্যমে wel-come লিখে ফেলি।তারপর ফন্টি সিলেক্ট থাকা অবস্থায়,মাউসের ডান বাটনে
ক্লিক করলে অপশন বক্স আসবে।অপশন থেকে create outilnes অপশন ক্লিক করে ফন্ট গুলোকে আন-গ্রোপ করে নিতে হবে।




তারপর,দুইটি রেক্ট্যাংগেল সেইপ wel এবং come লেখা দুটিকে ঢেকে দিতে হবে।এবং টুল বার থেকে object+path+split into gird টিতে ক্লিক করলে একটি বক্স আসবে যাতে Row & Colom দুটি অপশন থাকবে।Row তে Number ঘরে ৫ লিখে ওকে করে দিবেন।




তারপর,সেইপ এবং ফন্টকে সিলেক্ট করে পাথফাইন্ডার দিয়ে Devide করে নিবেন এবং আনগ্রোপ করে করতে হবে।ে 
দুইটি সেইপ কেই এভাবে কাস্টমাইজ করে নিতে হবে।আমি শুধু একটা দেখালাম।





তারপর,অনগ্রোপ করার পর ctrl+Y চেপে প্রিভিউ করে নিবেন।এখন ফন্টের বাহিরের অংশ গুলো ফেলে দিবেন।যাতে শুধু ফন্ট ছাড়া আর অন্য কিছু না থাকে।যা দেখতে নিচের পিকচারটির মত দেখাবে।




আমি পুরু ডিজাইন টি এভাবে লিখি আপনাদের সহজে বোঝাতে জামেলা হবে।আমার এই টেক্সট ইফেক্ট ডিজাইন টির একটি ভিডিও টিউটোরিয়াল আছে।আমার মনে হয় আপনারা এই ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে কাজ করলে  একদম সহজ লাগবে।এবং সহজে টেক্সট ইফেক্ট ডিজাইন বা টাইফোগ্রাফি ডিজাইন করতে পারবেন।


নিচে আমি ডেক্স ক্যালেন্ডার ডিজাইন টিউটোরিয়াল ভিডিও লিংক দিয়ে দিচ্ছি-






আশা করি ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখার পর, আপনারা সহজে টেক্সট ইফেক্ট ডিজাইন বা টাইফোগ্রাফি ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।

310

Wednesday, April 4, 2018

UI/UX ডিজাইন দ্বারা কিভাবে মোবাইলের অ্যাপ স্ক্রিন ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে | এসো ডিজাইন শিখি

UI/UX  ডিজাইন দ্বারা  মোবাইলের অ্যাপ স্ক্রিন ডিজাইন
UI/UX  ডিজাইন, UI ডিজাইন,UX  ডিজাইন
UI/UX  ডিজাইন, UI ডিজাইন,UX  ডিজাইন
UI/UX ভিডিও

UI ডিজাইন কি?

UI  অর্থাৎ U= User এবং I=Interface তাহলে UI হচ্ছে User Interface.

এককথা,UI হচ্ছে  User Interface  ইউজার ইন্টারফেস যা কোন বস্তুর অবয়ব বা চেহারা!  অর্থাৎ কোন একটি ডিজাইনের যা প্রথম যে অভয়ব বা চেহারা নিয়ে আপনার সামনে আসে তাকে বলে UI ডিজাইন বা User Interface  ইউজার ইন্টারফেস বলে।




একেক মোবাইলের স্ক্রিন আর সাইজ একেক রকম হয়ে থাকে।যেমন নকিয়া স্মার্ট মোবাইলের সাইজ এবং আই-ফোনের  সাইজ এক না।আবার সেমসাং মোবাইলের সাইজ এবং হুয়াই মোবাইলের সাইজ এক রকম না।

আমি যে মোবাইল স্ক্রিন ডিজাইন করছি তার সাইজ হলঃ
১১২৫ পিক্সেল*২৪৩৬পিক্সেল
রেজুলেশন হচ্ছে ৭২ ও কালার মোড হচ্ছে RGB

ডিজাইনঃ

প্রথমে ফটোশপ ডুমুমেন্ট ওপেন করি (ctrl+N) দিয়ে।যা দেখতে একটু লম্বা সেইপের মত দেখতে লাগবে।




মোবাইলের ডিসপ্লে গুলো মোটা মোটি একটু লম্বা সেইপের মতই লাগে।কারনে আমদের মোবাইল দিসপ্লে গুলো লম্বা ভাবে ডিজাইন করা হয়।ডুকুমেন্টের মাঝ বরাবর একটি রেক্ট্যাংগল সেইপ নিয়ে লেয়ার স্তাইল থেকে গ্রেডিউয়ান্ট ব্যবহার করতে হবে।যা আমি নিচে দেখিয়ে দিয়েছি।




তারপর,আমাদের ভাবতে হবে,মোবাইলে স্ক্রিন ডিজাইন করার ক্ষেত্রে কি কি বিষয় রাখতে হয়।প্রথমে ডান পাশে পিকচার ও বাম পাশে ডাইলগ Taxt থাকতে পারে।আপনারা ইচ্ছে করলে চেঞ্জ করে দিতে পারেন।





তারপর,লোগো টি আপনি স্ক্রিনের উপরে ঠিক মাঝ বরাবর রাখতে হবে।যা আপনার মোবাইল স্ক্রিনটি দেখতে ভাল লাগবে।যা নিচের পিকচার টি লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন।




তারপর,স্ক্রিনের নিচে কিছু এরর চিহ্ন থাকতে পারে।যা আপনার স্ক্রিন টি পর ডান ও বামে দিকে যাবে এইরকম বুঝাতে হবে।যা নিচের পিকচার টি লক্ষ করুন।এবং next or skip লেখা দিতে পারেন।



তারপর,সর্বশেষ সবার উপর একটি ১১২৫*২৪৩৬ সাইজ নিয়ে রেক্ট্যাংগল সেইপ নিতে হবে এবং কালার হবে কাল।অপাসিটি হবে ১২% ।
সর্বশেষ দিজাইনটি একটি মোবাইল মোকাপ ব্যবহার করে তা প্রেজেন্ট করতে হবে।যাতে ক্লাইন্ট খুশি হয়।


UI/UX  ডিজাইন, UI ডিজাইন,UX  ডিজাইন
UI/UX  ডিজাইন, UI ডিজাইন,UX  ডিজাইন


এভাবে ই একটি সুন্দর মোবাইলের অ্যাপ স্ক্রিন ডিজাইন তৈরি করা হয়।যারা এই মোবাইলের অ্যাপ স্ক্রিন ডিজাইন টির মত অ্যাপ স্ক্রিন ডিজাইন করতে চান তারা উপরের সব গুলো নিয়ম ফলো করতে পারেন।



অথবা আমার এই কাজটির একটি টিউটোরিয়াল আছে আপনারা  সুন্দর মোবাইলের অ্যাপ স্ক্রিন ডিজাইন টিউটোরিয়াল টি দেখলে আরো সহজে এই ডিজাইন টি করতে পারবেন,আমি আশা করি।






আশা করি আপনারা  মোবাইলের অ্যাপ স্ক্রিন ডিজাইন ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।

Sunday, April 1, 2018

ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন শিখুন, অনলাইন মার্কেটে কাজ করে আয় করুন।(পার্ট-১) এসো ডিজাইন শিখি


ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন শিখুন, অনলাইন মার্কেটে কাজ করে আয় করুন।


ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন শিখুন, অনলাইন মার্কেটে কাজ করে আয় করুন।



হ্যালো বন্দুরা
আশা করছি ভালো আছেন

আজ আমি পার্সনাল ভিজিটিং কার্ড নিয়ে আলোচনা করবো।কিভাবে অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে নিজের জন্য একটি সুন্দর পার্সনাল ভিজিটিং কার্ড  ডিজাইন করতে হয় তা আজ বিস্তারিত আলোচনা করবো।
অনেক বন্দুরা আছেন যারা ভিজিটিং কার্ড কে বিজিনেস কার্ড বলে থাকেন।দুইটা একিই জিনিস।


পার্সনাল ভিজিটিং কার্ড কি?

প্রথমে ভিজিটিং কার্ড অথবা বিজিনেস কার্ড নিয়ে কিছু কথা বলি।ভিজিটিং কার্ড মূলত আপনার পরিচয় কে অন্যের নিকট রিপ্রেজেন্ট করে।অর্থাৎ ভিজিটিং কার্ড হচ্ছে আপনার সমস্ত ইনফর্মেশন যুক্ত একটি কাগজের টুকরা।


ভিজিটিং কার্ডে কি ইনফর্মেশন থাকে?

ভিজিটিং কার্ড যেহেতূ আপনার পরিচয় প্রেজেন্ট করে,তাই ভিজিটিং কার্ডে আপনার নাম,মোবাইল নাম্বার,ইমেইল নাম্বার,ওয়েভ সাইট নাম এবং আপনার ঠিকানা।


ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন শিখে আপনার লাভ কি?


ভিজিটিং কার্ড অথবা বিজিনেস কার্ড শিখে আপনি দুই ভাবে লাভ ভান হবেন ।আপনি যদি লোকাল মার্কেটে কাজ করেন তাহলে অবশ্যই  আপনাকে ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন জানতে হবে,কারন দৈনিক হাজার হাজার ভিজিটিং কার্ড প্রিন্ট হচ্ছে।আপনি যদি ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন না জানেন তাহলে আপনি কিভাবে লোকাল মার্কেটে কাজ করে আয় করবেন।

আর আপনি যদি অনলাইন মার্কেট প্লেসে কাজ করে আয় করতে চান অর্থাৎ আউটসোর্সিং  করে ইনকাম করেতে চান তাহলে,আপনাকে অবশ্যই ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন জানতে হবে।
আমার মতে সব চেয়ে সহজে অনলাইন মার্কেট প্লেসে থেকে টাকা ইনকাম করার একমাত্র পথ হল ভিজিটিং কার্ড অথবা বিজিনেস কার্ড ডিজাইন দিয়ে।এটা শিখা সহজ এবং সহজে ইনকাম করা ও সহজ।


কিভাবে ভিবিন্ন মার্কেট প্লেসে ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন কাজ করবো এবং তা সাবমিট করবো।তা জানতে হলে ক্লিক করুন।


বিজনেস কার্ডের সাইজ কত?

ভিজিটিং কার্ডের সাইজ বা  বিজিনেস কার্ড সাইজ- ৩.৫*২ ইঞ্চি=সাথে ব্লেড যোগ হবে ৩.৭৫*২.২৫ ইঞ্চি



বিজনেস কার্ডের ব্লেড কি এবং সাইজ কত?

বিজনেস কার্ড প্রিন্ট করার পর যখন তা ৩.৫"*২" ইঞ্চি মাপে কাটা হয় তখন ৩.৫"*২" ইঞ্চি বাহিরে কিছু অংশ থাকে যা কেটে ফেলে দেয়া হয় ।যে অংশ টুকু ফেলে দেয়া হয় তাকে ব্লেড অংশ বলে।

ব্লেডের সাইজ-৩.৫"*২" ইঞ্চি এর সাথে.২৫"*.২৫" ইঞ্চি যোগ করতে হয় যা ৩.৭৫"*২.২৫" ইঞ্চি হয়।নিচের পিকচারটি লক্ষ্য করুন,৩টি কালার একটি ভিজিটিং কার্ডের সেইপ নেয়া হয়ছে এবং গাইড দ্বারা ভাগ ভাগ করে ব্লেড,সেইফ এরিয়া,ও ওয়ার্কিং স্পেস চিনহত করা হয়েছে।এখানে গাড় ছায়ান কালার টি হচ্ছে ব্লেড,যেটি কাটিং করা হয়।



বিজনেস কার্ডের ব্লেড কি এবং সাইজ কত?


তারপর ডুকুমেণ্টকে দুই ভাগে ভাগ করে ডান পাশে #1b2b36 এই কালার কোড দিয়ে একটি সেইপ নেই।এবং তার সাথে,#ffc90a এই কালার কোড দ্বারা আরেকটি ভার্টিক্যাল সেইপ নেই।



বিজনেস কার্ডের ব্লেড কি এবং সাইজ কত?


তারপর,আরেকটি সেইপ নিবেন হরিজেন্টালি এই কালার কোড দ্বারা #1b2b36 ।


বিজনেস কার্ডের ব্লেড কি এবং সাইজ কত?



এই কাল কালারের সেইপে নাম ও টাইটেল থাকবে যা আমি নিচের পিকচার টিতে দেখিয়েছি।




তারপর,ভিজিটিং কার্ডের নিয়ম অনুযায়ি ইনফর্মেশন দিতে হবে।তা আপনারা টেক্স টুলের সাহায্যে যে কোন ফন্ট দ্বারা টাইপ করে নিবেন।





তারপর,আপনি যে কোম্পানিতে কাজ করেন ঐ কোম্পানির লোগো এবং টাইটেল থাকবে।তারপর আপনার ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন প্রায় শেষ।


বিজনেস কার্ডের ব্লেড কি এবং সাইজ কত?


এই কমপ্লিট করা ভিজিটিং কার্ডের ডিজাইন টি কে মোকাপ ব্যবহার করে দেখে নিতে পারেন যে আপনার ডিজাইন করা কার্ডটি প্রিন্ট করার পর কি রকম দেখাবে।এই আরটিক্যাল টির প্রথমে যে ভিজিটিং কার্ডটি দেখেছেন তা হবে আপনার ডিজাইন করার পর যখন প্রিন্ট করবেন তার মত।নিচের ডিজাইন ব্লেড অংশ টি বাদ দিয়ে সিলেক্ট করবেন।তারপর,shift+ctrl+c দ্বারা কপি করবেন।এই কপি টি মোকাপ দিয়ে দিবেন।





এভাবে ই একটি সুন্দর ভিজিটিং কার্ড  ডিজাইন তৈরি করা হয়।যারা এই ভিজিটিং কার্ড টির মত ব্যানার ডিজাইন করতে চান তারা উপরের সব গুলো নিয়ম ফলো করতে পারেন।



অথবা আমার এই কাজটির একটি টিউটোরিয়াল আছে আপনারা ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন টিউটোরিয়াল টি দেখলে আরো সহজে এই ডিজাইন টি করতে পারবেন,আমি আশা করি।







আশা করি আপনারা  ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।

Friday, March 30, 2018

নিজের ফেইসবুক কভার ফটো কিভাবে ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে।এসো ডিজাইন শিখি

ফেইসবুক কভার ফটো ডিজাইন
ফেইসবুক কভার ফটো ডিজাইন 



হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

আজ আমি সোসাইল মেডিয়ার জনপ্রিয় ফেইসবুক নিয়ে কথা বলবো।নিজের ফেইসবুক কভার ইমেজ কিভাবে ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে তা  নিয়ে আলোচনা করবো।

এটি আমার ফেইসবুক কভার ফটো ডিজাইন নিয়ে দ্বিতীয় টিউটোরিয়াল।তাই যা আগের আরটিক্যালটি পড়েননি তারা দয়া করে পড়ে নিবেন।আমি নিচে লিংক টা দিয়ে দিচ্ছি।

কিভাবে নিজের ফেইসবুকের কভার ফটো বা টাইমলাইন কে প্রোফেশনাল লোক দিবেন অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে।এসো ডিজাইন শিখি


 অনেক বন্দুরা আছেন যারা ফেইসবুক টাইমলাইন অথবা ফেইসবুক কভার ফটো বলে থাকেন।মূলত দুইটি একিই বিষয়।
মূলত যারা প্রফেশনাল ফেইসবুক কভার ইমেজ দ্বারা  নিজেকে প্রফেশনাল বা নিজের প্রতিস্টান  কে ভাল  ভাবে সোসাইল মেডিয়া  রিপ্রেজেন্ট  বা প্রোমট করতে চান।তাদের জন্য একটি ভাল ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন  ডিজাইন খুবই দরকার।


ফেইসবুক কি?

এই আধুনিক সমাজে বিশ্বের এই প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে সহজে যোগাযোগ করার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে ফেইসবুক।যা আমাদের কে এই আধুনিক সভ্যতায় অভসর সময় কাটানু,বিনদন,কমিউনিকেশন ব্যবস্থা ইত্যাদি সহজ করে দিয়েছে ফেইসবুক।
বিশ্ব-সামাজিক আন্তঃযোগাযোগ ব্যবস্থার একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেসবুক। এটি আমাদের বিনোদনের মাধ্যমও বটে।


ফেইসবুক কভার ফটো কি?

ফেসবুক প্রোফাইলের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে ফেইসবকের কভার ফটো। কভার ফটোটির বিস্তৃতি ফেইসবুকের উপরের সম্পূর্ণ জায়গা জুড়ে। ব্যবহারকারী তার  প্রোফাইলের ছবির পিছনে বিস্তৃতি সম্পূর্ণ জায়গা জুড়ে যে জায়গা টি আছে তাকে ফেইসবুক কভার ফটো বা টাইমলাইন বলে।

কেন ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন দরকার?

মূলত যারা সোসাইল মিডিয়াতে নিজেকে ভাল ভাবে রিপ্রেসেন্ট করতে চান অথবা যারা  ফেইসবুক কভার ফটো দ্বারা  নিজেকে প্রফেশনাল(অন্যের চেয়ে একটু আলাদা দেখতে চান)  বা নিজের প্রতিস্টান কে ভাল  ভাবে সোসাইল মেডিয়ায়  প্রেজেন্ট করতে চান তাদের জন্য ফেইসবক কভার ফটো খুবিই গুরুত্বপূর্ন।আজকাল প্রায় সবাই  ফেইসবুক আকাউন্ট আছে এবং সবাই এই ভার্চোয়াল জগতে আকটিভ থাকার জন্য তাদের  ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন ভাল ভাবে উপস্থাপন করে থাকেন।তাই  ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন ডিজাইন খুবই প্রয়োজন।



ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন সাইজ কত?

ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন সাইজ সাইজ  ৮৫১*৩১৫ পিক্সেল,300 রেজুলেশন,CMYK mode,


ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন ডিজাইন-

প্রথমে একটি নতুন ডুকমেন্ট ওপেন করি (ctrl+n) এবং যাতে ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইনের সাইজ  ৮৫১*৩১৫ পিক্সেল,৭২ রেজুলেশন,RGB mode, দিতে হবে।তারপর নিচের ছবিটির মত ওয়ার্কস্পেস আসবে।





তারপর নিচের কেনভাস টা কে দুই ভাগ করে এক ভাগে এক কালার ও অন্য ভাগে অন্য কালার দিয়ে দুইটি সেইপ তৈরি করতে হবে।এটা দুই ভাবে করা যায়, ১/ দুইটি লেয়ার নিয়ে এই কাজটি করা যায়,২/ দুইটি রেকটেংগেল টুল দিয়ে করা যায়।আপনারা কালার আপনাদের মত করে দিয়ে নিবেন।




তারপর রেকট্যাংগেল টুল দিয়ে ৩টি লম্বা সেইপ নিতে হবে এবং সব গুলোকে এক টার উপর একটা রেখতে হবে।এবং ৩টি সেইপ কে ২৫ ডিগ্রী অ্যাঙ্গেলে রাখতে হবে।




তারপর ডান পাশের সেইপের উপর একটি ছবি কে ক্লিপিং মাস্ক করে নিতে হবে।ক্লিপিং মাস্ক কিভাবে করবেন?
যেই সেইপের উপর ক্লিপিং মাস্ক ।সেই সেইপের উপর একটি ছবি রেখে,সেইপ ও ছবি দুইটা কে সেলেক্ট করে মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে ক্লিপিং মাস্ক করতে হয়।





তারপর,নিচের ছবিটির মত করে একটি সেইপ নিতে হবে।




সেইপটির উপর নিজের নাম এবং একটি টাইটেল দিতে হবে।নিচের ছবি টি লক্ষ্য করুন।এবং বাম পাশে ফেইসবুকের প্রোফাইল পিকচারের জন্য একটি ৩০০*৩০০ পিক্সেলের একটি সেইপ নিয়ে তাতে একটি ছবিকে ক্লিপিং মাস্ক করে নিতে হবে।





তারপর,আপনি নিজের ফেইসবুক কে প্রোমট করতে হলে আপনাকে কিছু সাব টাইটেল লিখতে হবে।কন্টাক্ট ইনফর্মেশন দিতে হবে।নিচের ছবিটি একবার লক্ষ্য করুন।




শর্বশেষ আপনি যখন দিজাইনটি কোমপ্লিট করবেন।তারপর ফেইসবুকে যখন ডিজাইন টি আপলোড করবেন তখন আপনার ফেইসবুকের কভার ফটো টি দেখতে নিচের পিকচার টির মত দেখাবে।






এভাবে ই ফেইসবুক কভার ফটো  ডিজাইন করা হয়।যারা এই ফেইসবুক কভার ফটো  ডিজাইন এর মত ডিজাইন করতে চান তারা উপরের সব গুলো নিয়ম ফলো করতে পারেন।

অথবা আমার এই কাজটির একটি টিউটোরিয়াল আছে আপনারা ফেইসবুক কভার ফটো  ডিজাইন টিউটোরিয়াল টি দেখলে আরো সহজে এই ডিজাইন টি করতে পারবেন,আমি আশা করি।

নিচে আমি ফেইসবুক কভার ফটো  ডিজাইন ডিজাইন টিউটোরিয়াল ভিডিও লিংক দিয়ে দিচ্ছি-




আশা করি আপনারা ফেইসবুক কভার ফটো  ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।