Monday, April 30, 2018

কিভাবে একটি ভেক্টর ইমেজ কে লাইন আর্ট ডিজাইন করা যায়।এসো ডিজাইন শিখি

ভেক্টর ইমেজ কে কিভাবে লাইন আর্ট ডিজাইন করা যায়




হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

আজ আমি ,একটি ভেক্টর ইমেজ কে লাইন আর্ট ডিজাইন কিভাবে করা যায় অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে তা নিয়ে আলোচনা করবো।আশা করি সাথে থাকবেন।




আমরা যারা গ্রাফিক্স ডিজাইনার আছি তারা মূলত জানি ভেক্টর কি আর রাস্টার কি। যাই হক আমি আবারো বলি ভেক্টর ইমেজ হচ্ছে  জ্যামেতিক বিন্দু বা রেখা।যার সাইজ, কালার,মান যাই পরিবর্তন করি না কেন এই ভেক্টর ইমেজের কোন পরিবর্তন হবে না।ভেক্টর হল অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর সফটওয়্যার দ্বারা তৈরি হয়।

যারা অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে কোন কিছু ডিজাইন করেন তারা একটু খেয়াল করবেন,ডিজাইনটি যতই বড় বা পরিবর্তন করেন না কেন ফাইলটির কোন পরিবর্তন হবে না।




লাইন আর্ট ডিজাইন হল কোন ভেক্টর ইমেজের উপর ভিবিন্ন সেইপ নিয়ে ডিজাইন করা।যা আমি উপরের ডিজাইন তৈরি করেছি।

প্রথমে ইলেস্ট্রেটর সফটওয়্যার টি ওপেন করি এবং নিউ ডুকুমেন্ট নেই।যার সাইজ ডিফল্ট বা আপনার নিজের ইচ্ছে মত করে নিতে পারেন।

 নিউ ডুকুমেন্ট
 নিউ ডুকুমেন্ট


তারপর,যে কোন একটি ভেক্টর ইমেজ ডাউনলোড করে নিতে হবে।আর যদি আপনার কাছে থাকে তাহলে ভাল।
ভেক্টর ইমেজটি ইলেস্ট্রেটর ডুকুমেন্টে নিয়ে আসেন।তাকে ইম্বেড ও ইমেজ ট্রেস করে  তারপর এক্সপান্ড করেন  আন-গ্রোপ করে নিবেন।


ভেক্টর ইমেজ
ভেক্টর ইমেজ


তারপর লাইন টুল দ্বারা ভেক্টর ইমেজ টির উপর লাইন  টেনে দিতে হবে।




আমার পুরু ডিজাইন টি এভাবে লিখি আপনাদের কে বোঝানো সহজ হবে না।তাই এই ভেক্টর ইমেজ কে লাইন আর্ট ডিজাইন টির একটি ভিডিও টিউটোরিয়াল আছে।আমার মনে হয় আপনারা এই ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে ডিজাইন করলে আপনাদের ডিজাইন করাটা সহজ হবে।


কিভাবে একটি ভেক্টর ইমেজ কে লাইন আর্ট ডিজাইন করা যায় লিংক- ক্লিক করুন

অথবা নিচের ভিডিও টি ওপেন করুন







আশা করি ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখার পর, আপনারা সহজে লাইন আর্ট ডিজাইন বা  কিভাবে একটি ভেক্টর ইমেজ কে লাইন আর্ট ডিজাইন করা যায় কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।

Saturday, April 21, 2018

গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে ইনকাম করার ৫টি টিপস।


গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে ইনকাম করার ৫টি টিপস।


গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে ইনকাম
গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে ইনকাম 


গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখার পর আপনি কিভাবে আর্ন(ইনকাম) করবেন তাই ভাবছেন? মনে মনে ভাবছেন এত কষ্ট করে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখলাম অথচ ইনকাম করতে পারবো না।কিভাবে ইনকাম করা যায়।এই ইনকাম (টাকা) কিভাবে করবেন তাই নিয়ে আপনার মাথা নষ্ট হয়ে যার অবস্থা।যাই হক আমি আপনাদের কে বলবো কিভাবে,কোন পথে,সহজে,সঠিক ভাবে ইনকাম করা যায়।


এখন নিচের ৫টি বিষয় নিজেকে প্রশ্ন করুন।.৫টি বিষয় থেকে আপনি কি জানেন আর কি জানেন না।

  1. প্রথমে আপনাকে জানতে হবে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনের কি কি কাজ বা বিষয় জানেন?
  2. আপনি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান না লোকাল মার্কেট থেকে ইনকাম করতে চান?
  3. অনলাইনে কিভাবে ইনকাম করা যায়?
  4. লোকাল মার্কেট থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায়?
  5. আপনার ধর্য্য শক্তি কি পরিমান আছে?

উপরের ৫টি বিষয় জানলে আপনি ইনকাম করা একটি সঠিক পথ পেতে পারেন।কারন ইনকাম করার জন্য সবচেয়ে বেশি নির্ভর করে আপনার ধর্য্য।



নিচে ৫টি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হল।

  1. প্রথমে আপনাকে জানতে হবে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনের কি কি কাজ বা বিষয় জানেন?

আমরা আনেকেই গ্রাফিক্সের আনেক বিষয় জানি তবে কোন কাজের কি রকম ডিমান্ড বা কোন কাজ করে ইনকাম করা সহজ তা জনি না।

গ্রাফিক্সের ডিজাইনের আনেক বিষয় মধ্যে আছে যেমন, 
  • web design
  1. web temple
  2. web banner
  • logo design
  1. shape logo
  2. vectors logo
  3. letter logo

  • typography 

  • flyer design,
  1. bi-fold flayer
  2. tri-fold flayer
  3. one part flayer
  • Envelop design
  • Business card
  • Calander design
  • letterhead design
  • facebook cover design
মোটামোটি গ্রাফিক্স ডিজাইন এই বিষয় গুলো থাকে।এখন কথা হল গ্রাফিক্স ডিজাইনের এই কাজ গুলো আপনি জানেন কি না।আর জানলে আপনার নিজের কাজের উপর কত টুকু বিশ্বাস আপনার আছে।



২.আপনি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান না লোকাল মার্কেট থেকে ইনকাম করতে চান?



আপনি যখন গ্রাফিক্স ডিজাইনের মোটামোটি বিষয় জানেন,তখন আপনি দুই  ভাবে কাজ করতে পারেন।
  1. অনলাইন মার্কেট
  2. লোকাল মার্কেট



৩.অনলাইনে কিভাবে ইনকাম করা যায়?



অনলাইন মার্কেট কি?

ইন্টারনেটের মাধ্যমে গ্রাফিক্স ডিজাইন দ্বারা বিভিন্ন মার্কেট প্লেসে থেকে কাজ করে ফ্রিল্যান্সারা ইনকাম করে থাকেন।আর এই বিভিন্ন মার্কেট প্লেস কে বলা হয় অনলাইন মার্কেট।অনলাইন মার্কেট হচ্ছে এমন একটি প্লেস যেখানে ফ্রিল্যান্সারা কাজ করে ইনকাম করে থাকেন।

মার্কেট প্লেসের নামঃ
  1. 99designs
  2. frelencer
  3. up-work
  4. graphicrivers
  5. elencer                আর আনেক মার্কেট প্লেস আছে।


৪.লোকাল মার্কেট থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায়?

লোকাল মার্কেট কি?

আমাদের চারপাশে গ্রাফিক্স ডিজাইন ভিত্তিক বিভিন্ন মার্কেট রয়েছে যাতে আকজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার কাজ বা জব করে ইনকাম করতে পারেন।

এটা দুই ভাবে করা জায়
  1. মাল্টিনেশনাল কোম্পানি তে জব
  2. বিভিন্ন প্রিন্টি প্রেসে




৫.আপনার ধর্য্য শক্তি কি পরিমান আছে?


সর্বশেষ কথা হল আপনার ধর্য শক্তি কতটুকু আছে।আপনি যে কোন কাজ বা জব করেন না কেন আপনার ধর্য থাকা খুবই গুরুত্বপুর্ন।

লোকাল মার্কেট বা অনলাইন মার্কেট যেখানে আপনি কাজ করেন না কেন আপনাকে ধর্য দরতে হবে।তা না আপনি কোন দিন ও সফল হতে পারবেন না।


আশা করি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে ইনকাম করার ৫টি টিপস বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।




Saturday, March 31, 2018

নতুনদের জন্য, ডিজাইন কি? গ্রাফিক ডিজাইন কী? গ্রাফিক ডিজাইনে অ্যাডবি ফটোশপ ।এসো ডিজাইন শিখি



 ডিজাইন,  গ্রাফিক ডিজাইন
নতুনদের জন্য, ডিজাইন কি? গ্রাফিক ডিজাইন কী? গ্রাফিক ডিজাইনে  অ্যাডবি ফটোশপ



নতুনদের জন্য  গ্রাফিক ডিজাইন এবং এডোবি ফটোশপ  আলোচনায় সবাইকে স্বাগতমযেহেতু এটা গ্রাফিক ডিজাইন নিয়ে আলোচনা তাই আমরা সরাসরি  অ্যাডবি ফটোশপ সফটওয়্যার নিয়ে আলোচনায় না গিয়ে গ্রাফিক ডিজাইনের  একদম বেসিক কিছু  বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো
– ডিজাইন কি?
– 
গ্রাফিক ডিজাইন কী?
– 
গ্রাফিক ডিজাইনে  অ্যাডবি ফটোশপ ।

ডিজাইন কি?
ডিজাইন অর্থ নকশা বা আর্ট। ডিজাইন হচ্ছে কোনো নির্দিষ্ট ক্ষেত্রের উপর বস্তুর পরিকল্পিত অবস্থান। অর্থাৎ আপনি যা নকশা করতে চান,যার উপর করতে চান,যে বস্তুর দ্বার নকশা করতে চান তা সম্পর্কে ধারনা।
বইয়ের ভাষায়, একটি ছবির সমাপ্তিকরণে ক্ষেত্রে যে নির্দেশকের ভূমিকা পালন করে যে নকশা বা আর্ট করা হয় তাকেই বলা হয়  ডিজাইন।মূলত নকশা তৈরীর মূল সূত্র সমূহ সঠিক ভাবে ব্যবহার করার মাধ্যমে একটি সঠিক ডিজাইনের জন্ম হয়।সংক্ষেপে বলা যায় কোনো সৃজনশীল কর্মের প্রাথমিক কাঠামোই হচ্ছে ডিজাইন

ডিজাইন করতে  ধরনের জিনিস প্রয়োজন হয়।
১। এলিমেন্টস (element)
২। ইকুইপমেন্ট (equipment)

এলিমেন্টস অফ ডিজাইনঃ
1. 
লাইন (Lines)  
2. 
শেইপ (Shapes)
3. 
কালার (Colors)
4. 
ফন্ট  (Textures)
5. 
জায়গা (Spaces)

ইকুইপমেন্ট অফ ডিজাইন:
1. 
পেন্সিল (Pencil)
2. 
রাবার (Rubber)
3. 
স্কেল  (Ruler)
প্রিন্সিপল অফ ডিজাইন:
– Rhythm
– Proportion
– Perspective
– Emphasis
– Movement
– Pattern
– Balance
– Unity


গ্রাফিক ডিজাইন কী?
– 
গ্রাফিক শব্দটি জার্মান শব্দ গ্রাফিক হতে এসেছে। এর অর্থ চিত্র বা রুপরেখা।
– 
গ্রাফ শব্দের অর্থ চিত্র এবং ডিজাইন অর্থ নকশা।
– 
সহজ ভাষায়চিত্র দ্বারা নকশা তৈরি করা বা করার প্রক্রিয়াকে বলে গ্রাফিক ডিজাইন।    অন্য কথায়ড্রইং ছবি বা কোনো ইমেজ এবং অক্ষর শিল্পই হচ্ছে গ্রাফিক ডিজাইন।


– 
উদাহরন – ইলাস্ট্রেশনব্রান্ডিংবুক কভারটাইপোগ্রাফিব্রশিওরস্টিকারবিজ্ঞাপনসিডি কভারডিজিটাল সাইনক্যলেন্ডারমডার্ণ পেইন্টিংওয়েব ডিজাইনসফটওয়্যার ডিজাইনটেক্সটাইল ডিজাইন ইত্যাদি

গ্রাফিক ডিজাইনে Adobe Photoshop এর ব্যবহার:

1.অ্যাডবি ফটোশপ হচ্ছে একদরনের রাস্টার গ্রাফিক ইডিটর।
2.
অ্যাডবি ফটোশপ হচ্ছে ছবি ইডেটিং সোফট্যায়ার ।যা  ওয়েভ ডিজাইন এবং যে কোন ধরনের প্রোজেক্টের জন্য।
3.ইহা সাধারনত নতুন লে-আউট ডিজাইন নিয়ে কাজ করে।যেমন,পোস্টার দিজাইন,বিজনেস কার্ড।



আশা করি আপনারা ডিজাইন কি? গ্রাফিক ডিজাইন কী? গ্রাফিক ডিজাইনে  অ্যাডবি ফটোশপ  বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন।কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।



ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।
 ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।

Saturday, March 10, 2018

কিভাবে নিজের ফেইসবুকের কভার ফটো বা টাইমলাইন কে প্রোফেশনাল লোক দিবেন অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে।এসো ডিজাইন শিখি

কিভাবে নিজের প্রফেশনাল ফেইসবুক কভার টাইমলাইন নিজেই ডিজাইন করবেন অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে।
( এসো ডিজাইন শিখি )






হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

আজ আমি সোসাইল মেডিয়া  ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন ডিজাইন নিয়ে আলোচনা করবো। কিভাবে অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন ডিজাইন করা যায়।অনেক বন্দুরা আছেন যারা ফেইসবুক টাইমলাইন অথবা ফেইসবুক কভার ফটো বলে থাকেন।
মূলত যারা প্রফেশনাল ফেইসবুক কভার ইমেজ দ্বারা  নিজেকে প্রফেশনাল বা নিজের প্রতিস্টান  কে ভাল  ভাবে সোসাইল মেডিয়া  রিপ্রেজেন্ট করতে চান।তাদের জন্য একটি ভাল ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন  ডিজাইন খুবই দরকার।



ফেইসবুক কি?

বিশ্ব-সামাজিক আন্তঃযোগাযোগ ব্যবস্থার একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেসবুক। এটি আমাদের বিনোদনের মাধ্যমও বটে।


ফেইসবুক কভার ফটো কি?

ফেসবুক প্রোফাইলের সবচেয়ে আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে কভার ফটো। কভার ফটোটির বিস্তৃতি সম্পূর্ণ জায়গা জুড়ে। ব্যবহারকারী তার  প্রোফাইলের ছবির পিছনে বিস্তৃতি সম্পূর্ণ জায়গা জুড়ে যে জায়গা টি আছে তাকে ফেইসবুক কভার ফটো বা টাইমলাইন বলে।

কেন ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন দরকার?

মূলত যারা প্রফেশনাল ফেইসবুক কভার ইমেজ দ্বারা  নিজেকে প্রফেশনাল  বা নিজের প্রতিস্টান কে ভাল  ভাবে সোসাইল মেডিয়া দ্বারা পুরো বিশ্বের কাছে  প্রেজেন্ট করতে চান তাদের জন্য ফেইসবক কভার ফটো খুবিই গুরুত্বপূর্ন।আজকাল প্রায় সবাই  ফেইসবুক আকাউন্ট আছে এবং সবাই এই ভার্চোয়াল জগতে আকটিভ থাকার জন্য তাদের  ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন ভাল ভাবে উপস্থাপন করতে চান।তাই ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন দরকার।



ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন সাইজ কত?

ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন সাইজ সাইজ  ৮৫১*৩১৫ পিক্সেল,300 রেজুলেশন,CMYK mode,


ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন ডিজাইন-

প্রথমে একটি নতুন ডুকমেন্ট ওপেন করি এবং ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন সাইজ সাইজ  ৮৫১*৩১৫ পিক্সেল,৭২ রেজুলেশন,RGB mode, দিয়ে ।






তারপর,নিচের পিকচার টির মত ৩০ ডীগ্রি অ্যাঙ্গেলে ৩টি সেইপ নিন মাঝের টা সাদা।আমি গাইড দ্বারা ভাগ ভাগ করে সেইপ গুলো নিয়েছি।আপনারা ও চেষ্টা করতে পারেন।




তারপর,নিচে একটি শহরের ছবি অ্যাড করেছি।আপনারা চাইলে ফেইসবুকের সাইজ অনুযায় নিচে আকট সেইপ নিয়ে তার উপর ছুবিটি ক্লিপিং মাস্ক করে দিতে পারেন।আমি তাই করেছি।




আখানে,মাঝে যে সাদা সেইপ টা আছে তার উপর একটি ছবি রেখে তাকে ক্লিপিং মাস্ক করে দেওয়া হয়ছে।যাতে সাদা সেইপ টির বাহিরে ছবিটির অংশ না দেখা যায়।




তারপর,ডান পাশে নিজের নাম এবং টাইটেল তার উপর নিজের সম্পর্কে কিছু টেক্স( যাতে আপনার গুরুত্ব পূর্ণ ইনফর্মেশন থাকে)




তারপর,বাম পাশে নিজের কোম্পানির নাম এবং লোগো। তার নিচে আপনার একটি ছবি থাকবে।




সর্বশেষ ডিজাইন টি এরকম দেখাবে।




এভাবে ই ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন ডিজাইন করা হয়।যারা এইফেইসবুক কভার ফটো ডিজাইন করতে চান তারা উপরের সব গুলো নিয়ম ফলো করতে পারেন।

অথবা আমার এই কাজটির একটি টিউটোরিয়াল আছে আপনারা ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন ডিজাইন টিউটোরিয়াল টি দেখলে আরো সহজে এই ডিজাইন টি করতে পারবেন,আমি আশা করি।


নিচে আমি আইডি কার্ড ডিজাইন টিউটোরিয়াল ভিডিও লিংক দিয়ে দিচ্ছি-






আশা করি আপনারা ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।


ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।

কিভাবে একটি সুন্দর ডেক্স ক্যালেন্ডার ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে।( এসো ডিজাইন শিখি )

কিভাবে একটি সুন্দর ডেক্স ক্যালেন্ডার ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে।
( এসো  ডিজাইন শিখি )















হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

আজ আমি ক্যালেন্ডার নিয়ে কথা বলবো। কিভাবে অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর সফটওয়্যার  দিয়ে  ডেক্স ক্যালেন্ডার ডিজাইন করতে হয় তা আলোচনা করবো।আমরা অনেকে আছি যারা ডেক্স ক্যালেন্ডার  কে টেবিল  ক্যালেন্ডার  বলে থাকি।দুইটা একিই জিনিস।


ক্যালেন্ডার কি?

ক্যালেন্ডার মানে হল বর্ষপঞ্জিকা । আমরা জানি শনিবার,রবিবার,সমবার...এভাবে ৭দিন মিলে ১সপ্তাহ হয় এবং ৩০ দিনে ১মাস,৩৬৫ দিনে ১ বছর । এই বিষয় গুলো একসাথে একটি কাগজে উপর প্রিন্ট করে ডিজাইন করা হয় যার নাম ক্যালেন্ডার।যাতে দিনের নাম,সপ্তাহের নাম,মাসের নাম,এবং বর্তমান বছরের নাম উল্লেখ থাকে।

নতুন বছর আসলে আমাদের ক্যালেন্ডার কথা ভাবতে হয়।আমরা চেষ্টা করি সুন্দর একটা ডেক্স ক্যালেন্ডার নেয়ার।সুন্দর একটা  ক্যালেন্ডার মানে নিজের টেবিল টা আরোও সুন্দর দেখায়।


ক্যালেন্ডারে কি কি ইনফর্মেশন থাকে?

আমি যেহেতু  ডেক্স ক্যালেন্ডার নিয়ে আলোচনা করবো তাই  ডেক্স ক্যালেন্ডারে মূলত ১টি মাস নিয়ে  ডিজাইন করা হয় । তাই যে মাস নিয়ে ডেক্স ক্যালেন্ডার ডিজাইন করা হবে ঐ মাসের নাম ও ৭ দিনের নাম উল্লেখ থাকবে।


ক্যালেন্ডার ডিজাইন শিখে আমি কিভাবে ইনকাম (টাকা উপার্জন) করতে পারি?

ডেক্স ক্যালেন্ডার অথবা ক্যালেন্ডার শিখে আপনার কিভাবে ইনকাম করতে পারবেন অথাবা আপনার কি লাভ হবে ।
আপনি যদি লোকাল মার্কেটে কাজ করতে চান তাহলে অবশ্যই লাগবে,কারন আমাদের বছরের শুরুতে অসংখ্য ডেক্স ক্যালেন্ডার ও  ক্যালেন্ডার প্রিন্ট হচ্ছে।আপনি যদি ডেক্স ক্যালেন্ডার অথবা  ক্যালেন্ডার ডিজাইন না জানেন তাহলে আপনি কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন।

আর আপনি যদি অনলাইন মার্কেটে কাজ করেন অর্থাৎ আউটসোর্সিং  করে ইনকাম করেতে চান তাহলে,আমার মতে সব চেয়ে সহজে টাকা ইনকাম করার একমাত্র পথ হল ডেক্স ক্যালেন্ডার অথবা  ক্যালেন্ডার ডিজাইন।এটা শিখা সহজ এবং সহজে ইনকাম করা ও সহজ। শুধু ডিজাইন করার মত আইডিয়া থাকলেই হবে।

এখানে কথা থাকে আমি তো অনলাইন মার্কেটে ও আউটসোর্সিং বুঝি না।আমি অনলাইন মার্কেটে ও আউটসোর্সিং নিয়ে একটি টিউটোরিয়াল অতি শিগ্রই আপলোড করবো।একটু অপেক্ষা করবেন।




ক্যালেন্ডার সাইজ কত?

প্রথমে সাইজ নিয়ে কথা বলি।যে কোন ডিজাইন করার আগে তার সম্পর্কে গুগল মাধ্যমে জেনে নিবেন,তার সাইজ, কিছু ডিজাইন দেখে নিবেন।তাতে আপনার কিছু আইডিয়া চলে আসবে।সহজে নতুন নতুন ডিজাইন আপনি সহজে করতে পারবেন।

ডেক্স ক্যালেন্ডার সাইজ- ১১*৮.৫” ইঞ্চি=সাথে ব্লেড যোগ হবে (.৫) ১১.৫*৯ ইঞ্চি,রেজুলেশন ৩০০,কালার হবে cmyk.
ব্লেড হচ্ছে ডেক্স কেলেন্ডার প্রিন্ট করার সময় কিছু অংশ কাটা পরে।এই কাটা অংশকেই বলে ব্লেড।






এভাবে ই ডেক্স ক্যালেন্ডার তৈরি করা হয়।যারা এই ডেক্স ক্যালেন্ডার এর মত ডেক্স ক্যালেন্ডার করতে চান তারা উপরের সব গুলো নিয়ম ফলো করতে পারেন।

অথবা আমার এই কাজটির একটি টিউটোরিয়াল আছে আপনারা ডেক্স ক্যালেন্ডার ডিজাইন টিউটোরিয়াল টি দেখলে আরো সহজে এই ডিজাইন টি করতে পারবেন,আমি আশা করি।

নিচে আমি ডেক্স ক্যালেন্ডার ডিজাইন টিউটোরিয়াল ভিডিও লিংক দিয়ে দিচ্ছি-





আশা করি আপনারা ডেক্স ক্যালেন্ডার ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।
ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।

কিভাবে টাইফোগ্রাফি লোগো ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে। ( এসো ডিজাইন শিখি )


কিভাবে টাইফোগ্রাফি লোগো ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে। 
( এসো ডিজাইন শিখি )





হ্যালো বন্দুরা
আশা করছি ভালো আছেন
আজ আমি ফন্ট দিয়ে কিভাবে অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর মাধ্যমে লোগো ডিজাইন করতে হয় তা আপনাদের সামনে আলোচনা করবো।


অনেক বন্দুরা আছেন যারা ফন্ট দিয়ে লোগো ডিজাইন করতে পছন্দ করেন।আমারা সবাই টাইফোগ্রাফির লোগো নাম শোনেছি।যা আমরা গুগলে ও ইউটিউবে আনেক দেখি,কিন্তু করতে পারি না।আজ আমি আপনাদের টাইফোগ্রাফির লোগো ডিজাইন কিভাবে করতে হয় বলব।

লোগো (logo) কি?
লোগো হচ্ছে এক ধরনের গ্রাকিক্স সেম্বল (চিত্র) বা প্রতীক।যা কোন ব্যবসায়ক  প্রতিষ্ঠান বা বাণিজ্যিক সংস্থা এবং কোন কোম্পানি, সাহায্য-সহযোগিতার লক্ষ্যে নিজের পরিচিতি জনগণের কাছে তুলে ধরার মাধ্যম হচ্ছে লোগো। লোগো অর্থ হচ্ছে গ্রাফিক নক্সা বা প্রতীক কিংবা চিহ্নে  যা  প্রতিষ্ঠানের নাম এবং প্রতিষ্ঠানের অংশবিশেষকে ফুটিয়ে তোলে ধরা হয়।

লোগো (logo) কি কি বিষয়ের উপর নির্ভর করে?

লোগো অর্থ হচ্ছে গ্রাফিক নক্সা বা প্রতীক কিংবা চিহ্নে  যা  প্রতিষ্ঠানের নাম এবং প্রতিষ্ঠানের অংশবিশেষকে ফুটিয়ে তোলে ধরা হয়।
লোগো যেহেতু কোম্পানির পরিচিতি জনগণের কাছে তুলে ধরে এবং লোগো কোম্পানির ট্রেড মার্ক যা 

লোগো (logo) সাইজ কত?


প্রথমে সাইজ নিয়ে কথা বলি, লোগো ডিজাইন করার ক্ষেত্রে কোন নির্দিস্ট সাইজ নেয়।আপনি আপনার মত করে সাইজ নিয়ে কাজ করবেন।
এবং কোন ধরনের লোগো ডিজাইন করছেন তার উপর নির্ভর করে লোগো সাইজ।


টাইফোগ্রাফি লোগো কি?

কিভাবে টাইফোগ্রাফি লোগো ডিজাইন করতে হয়?

টাইফোগ্রাফি লোগো,লেটার লোগো,ফন্ট লোগো, সব গলো একই  ধরনের লোগো







কিভাবে একটি সুন্দর চিঠির ইনভেলাপ ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে। ( এসো ডিজাইন শিখি )

কিভাবে একটি সুন্দর চিঠির ইনভেলাপ ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে। 
( এসো ডিজাইন শিখি )




হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে কিভাবে একটি সুন্দর চিঠির ইনভেলাপ ডিজাইন করা যায়, তা আজ আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করবো।
চিঠির ইনভেলাপ (Envelop) কি?
চিঠির ইনভেলাপ হচ্ছে নিজের বা ব্যক্তিগত বা কোন প্রতিঠানের তথ্য প্রেরনের জন্য একটি  ঠিকানা যুক্ত কাগজের একটি অংশ থাকে যাকে চিঠির খাম বা চিঠির ইনভেলপ বলে। 
এক কথায় একটি তথ্য কে অন্য স্থানে প্রেরনের জন্য যে মাধ্যম কে ব্যবহার করে তথ্যটিকে প্রেরন করা হয় তাকে চিঠি খাম বা চিঠির ইনভেলপ  বলে।এখানে তথ্য বলতে চিঠি কে বুঝানো হয়েছে।

চিঠির ইনভেলাপ কি কি ইনফর্মেশন থাকে?

ইনভেলাপে ইনফর্মেশনের দুইটি পার্ট থাকে।যাকে বাংলায় বলা হয়-প্রেরক ও প্রাপক।যে চিঠি টি পাঠাচ্ছে তাকে প্রেরক  বলে এবং যে চিঠি টি পাবে তাকে প্রপক বলে।
যে চিঠি পাঠাবে তার ঠিকানা এক পাশে ও যে চিঠি পাবে তার ঠিকানা অন্য পাশে লেখা থাকে।দুই জনেরই একিই টাইপের ইনফর্মেশন থাকে অর্থাৎ যার যার ঠিকানা যার  যার সাইড । ঠিকানাই,নাম,গ্রাম,পোস্ট অফিস,থানা,জেলা ও মোবাইল নাম্বার।


চিঠির ইনভেলাপ (Envelop) সাইজ কত?

প্রথমে সাইজ নিয়ে কথা বলি ইনভেলপএর সাইজ হল ৯.৫"*৪.১২৫" ইঞ্চি
প্রস্ত ৯.৫ ইঞ্চি এবং উচ্চতা ৪.১২৫ ইঞ্চি হয়ে থাকে।

তবে এখানে ৩টি পার্ট থাকে,সামনের পার্ট,পিছনের পার্ট,ও উপরের ১" ইঞ্চি সাইজের পার্ট যা টেপ লাগানোর জন্য।




উপরের পিকচার টিতে-৩টি পার্ট দেখানো হল।
পিছনের পার্টি তে টেপ পার্ট টি আঠা লাগানো হয়।আর সামনের পার্টি তে ইনফর্মেশন যুক্ত করা হয়।এখানে এক পাশে ইনফর্মেশন দেখানো হয়েছে।এই ইনফর্মেশন টি হছে যে চিঠি টি পাবে তার।যদি এক পাশে ইনফর্মেশন দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে এটা প্রাপকের ঠিকানা।



ইনভেলপ ডিজাইন

একদম নর্মাল একটি ডিজাইন ।শুধু খেয়াল করুন  আর সাইজ মত কাজ করুন।প্রথম ব্রেক পার্টির সাইজ৯.৫"*৪.১২৫" ইঞ্চি এবং সামনের পার্টির সাইজ ৯.৫"*৪.১২৫" ইঞ্চি।
টেপ পার্টি ১*৪.১২৫ ইঞ্চি এবং দুই পাশে ৯.৫*১ ইঞ্চি মাপের সাইজ নিয়ে সব গুলো যোগ করে দেন ।দেখবেন আপনার চিঠির খাম অথবা চিঠির ইনভেলপ ডিজাইন তৈরি হয়ে গেছে।




এভাবে ই চিঠির ইনভেলাপ তৈরি করা হয়।যারা এই চিঠির ইনভেলাপ মত চিঠির ইনভেলাপ ডিজাইন করতে চান তারা উপরের সব গুলো নিয়ম ফলো করতে পারেন।

অথবা আমার এই কাজটির একটি টিউটোরিয়াল আছে আপনারা চিঠির ইনভেলাপ ডিজাইন টিউটোরিয়াল টি দেখলে আরো সহজে এই ডিজাইন টি করতে পারবেন,আমি আশা করি।নিচে আমি ভ ডিজাইন টিউটোরিয়াল ভিডিও লিংক দিয়ে দিচ্ছি-







আশা করি আপনারা চিঠির ইনভেলাপ ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।
ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।