Sunday, April 1, 2018

ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন শিখুন, অনলাইন মার্কেটে কাজ করে আয় করুন।(পার্ট-১) এসো ডিজাইন শিখি


ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন শিখুন, অনলাইন মার্কেটে কাজ করে আয় করুন।


ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন শিখুন, অনলাইন মার্কেটে কাজ করে আয় করুন।



হ্যালো বন্দুরা
আশা করছি ভালো আছেন

আজ আমি পার্সনাল ভিজিটিং কার্ড নিয়ে আলোচনা করবো।কিভাবে অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে নিজের জন্য একটি সুন্দর পার্সনাল ভিজিটিং কার্ড  ডিজাইন করতে হয় তা আজ বিস্তারিত আলোচনা করবো।
অনেক বন্দুরা আছেন যারা ভিজিটিং কার্ড কে বিজিনেস কার্ড বলে থাকেন।দুইটা একিই জিনিস।


পার্সনাল ভিজিটিং কার্ড কি?

প্রথমে ভিজিটিং কার্ড অথবা বিজিনেস কার্ড নিয়ে কিছু কথা বলি।ভিজিটিং কার্ড মূলত আপনার পরিচয় কে অন্যের নিকট রিপ্রেজেন্ট করে।অর্থাৎ ভিজিটিং কার্ড হচ্ছে আপনার সমস্ত ইনফর্মেশন যুক্ত একটি কাগজের টুকরা।


ভিজিটিং কার্ডে কি ইনফর্মেশন থাকে?

ভিজিটিং কার্ড যেহেতূ আপনার পরিচয় প্রেজেন্ট করে,তাই ভিজিটিং কার্ডে আপনার নাম,মোবাইল নাম্বার,ইমেইল নাম্বার,ওয়েভ সাইট নাম এবং আপনার ঠিকানা।


ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন শিখে আপনার লাভ কি?


ভিজিটিং কার্ড অথবা বিজিনেস কার্ড শিখে আপনি দুই ভাবে লাভ ভান হবেন ।আপনি যদি লোকাল মার্কেটে কাজ করেন তাহলে অবশ্যই  আপনাকে ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন জানতে হবে,কারন দৈনিক হাজার হাজার ভিজিটিং কার্ড প্রিন্ট হচ্ছে।আপনি যদি ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন না জানেন তাহলে আপনি কিভাবে লোকাল মার্কেটে কাজ করে আয় করবেন।

আর আপনি যদি অনলাইন মার্কেট প্লেসে কাজ করে আয় করতে চান অর্থাৎ আউটসোর্সিং  করে ইনকাম করেতে চান তাহলে,আপনাকে অবশ্যই ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন জানতে হবে।
আমার মতে সব চেয়ে সহজে অনলাইন মার্কেট প্লেসে থেকে টাকা ইনকাম করার একমাত্র পথ হল ভিজিটিং কার্ড অথবা বিজিনেস কার্ড ডিজাইন দিয়ে।এটা শিখা সহজ এবং সহজে ইনকাম করা ও সহজ।


কিভাবে ভিবিন্ন মার্কেট প্লেসে ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন কাজ করবো এবং তা সাবমিট করবো।তা জানতে হলে ক্লিক করুন।


বিজনেস কার্ডের সাইজ কত?

ভিজিটিং কার্ডের সাইজ বা  বিজিনেস কার্ড সাইজ- ৩.৫*২ ইঞ্চি=সাথে ব্লেড যোগ হবে ৩.৭৫*২.২৫ ইঞ্চি



বিজনেস কার্ডের ব্লেড কি এবং সাইজ কত?

বিজনেস কার্ড প্রিন্ট করার পর যখন তা ৩.৫"*২" ইঞ্চি মাপে কাটা হয় তখন ৩.৫"*২" ইঞ্চি বাহিরে কিছু অংশ থাকে যা কেটে ফেলে দেয়া হয় ।যে অংশ টুকু ফেলে দেয়া হয় তাকে ব্লেড অংশ বলে।

ব্লেডের সাইজ-৩.৫"*২" ইঞ্চি এর সাথে.২৫"*.২৫" ইঞ্চি যোগ করতে হয় যা ৩.৭৫"*২.২৫" ইঞ্চি হয়।নিচের পিকচারটি লক্ষ্য করুন,৩টি কালার একটি ভিজিটিং কার্ডের সেইপ নেয়া হয়ছে এবং গাইড দ্বারা ভাগ ভাগ করে ব্লেড,সেইফ এরিয়া,ও ওয়ার্কিং স্পেস চিনহত করা হয়েছে।এখানে গাড় ছায়ান কালার টি হচ্ছে ব্লেড,যেটি কাটিং করা হয়।



বিজনেস কার্ডের ব্লেড কি এবং সাইজ কত?


তারপর ডুকুমেণ্টকে দুই ভাগে ভাগ করে ডান পাশে #1b2b36 এই কালার কোড দিয়ে একটি সেইপ নেই।এবং তার সাথে,#ffc90a এই কালার কোড দ্বারা আরেকটি ভার্টিক্যাল সেইপ নেই।



বিজনেস কার্ডের ব্লেড কি এবং সাইজ কত?


তারপর,আরেকটি সেইপ নিবেন হরিজেন্টালি এই কালার কোড দ্বারা #1b2b36 ।


বিজনেস কার্ডের ব্লেড কি এবং সাইজ কত?



এই কাল কালারের সেইপে নাম ও টাইটেল থাকবে যা আমি নিচের পিকচার টিতে দেখিয়েছি।




তারপর,ভিজিটিং কার্ডের নিয়ম অনুযায়ি ইনফর্মেশন দিতে হবে।তা আপনারা টেক্স টুলের সাহায্যে যে কোন ফন্ট দ্বারা টাইপ করে নিবেন।





তারপর,আপনি যে কোম্পানিতে কাজ করেন ঐ কোম্পানির লোগো এবং টাইটেল থাকবে।তারপর আপনার ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন প্রায় শেষ।


বিজনেস কার্ডের ব্লেড কি এবং সাইজ কত?


এই কমপ্লিট করা ভিজিটিং কার্ডের ডিজাইন টি কে মোকাপ ব্যবহার করে দেখে নিতে পারেন যে আপনার ডিজাইন করা কার্ডটি প্রিন্ট করার পর কি রকম দেখাবে।এই আরটিক্যাল টির প্রথমে যে ভিজিটিং কার্ডটি দেখেছেন তা হবে আপনার ডিজাইন করার পর যখন প্রিন্ট করবেন তার মত।নিচের ডিজাইন ব্লেড অংশ টি বাদ দিয়ে সিলেক্ট করবেন।তারপর,shift+ctrl+c দ্বারা কপি করবেন।এই কপি টি মোকাপ দিয়ে দিবেন।





এভাবে ই একটি সুন্দর ভিজিটিং কার্ড  ডিজাইন তৈরি করা হয়।যারা এই ভিজিটিং কার্ড টির মত ব্যানার ডিজাইন করতে চান তারা উপরের সব গুলো নিয়ম ফলো করতে পারেন।



অথবা আমার এই কাজটির একটি টিউটোরিয়াল আছে আপনারা ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন টিউটোরিয়াল টি দেখলে আরো সহজে এই ডিজাইন টি করতে পারবেন,আমি আশা করি।







আশা করি আপনারা  ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।

Thursday, December 21, 2017

কিভাবে অনলাইন মার্কেটের জন্য একটি প্রফেশনাল বিজনেস কার্ড তৈরি করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে।(এসো ডিজাইন শিখি)

কিভাবে অনলাইন মার্কেটের জন্য একটি প্রফেশনাল বিজনেস কার্ড তৈরি করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে।
(এসো ডিজাইন শিখি)






হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে  কিভাবে প্রফেশনাল বিজনেস কার্ড (Business Card) তৈরি যায় তা আজ আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করবো।

বিজনেস কার্ড (BUSINESS CARD) কি?
বিজনেস কার্ড হচ্ছে নিজের বা ব্যক্তিগত একটি পরিচয় পত্র যাতে নিজেকে অন্যের কাছে সহজে পরিচয় করিয়ে দেয়া যায়।ধরুন আপনি কোন একটি কম্পানি বা কোন প্রতিঠানের কাজ করেন যা সাধারন মানুষ আপনাকে দেখে না ও ভুঝতে পারে তাই সহজে নিজেকে অন্যের নিকট পরিচইয়ের জন্য একধরনের  ইনফর্মেশন যুক্ত কার্ড  থাকে তাকে বিজনেস কার্ড বলে।  বিজনেস কার্ড  মূলত নিজের পরিচয় পত্র যা আনেকে ভিজিটিং কার্ড বলে।


বিজনেস কার্ডে কি কি ইনফর্মেশন থাকে?

উপরের বিজনেস কার্ড  (Business Card)  টি একটু খেয়াল করেন, এখানে বিজনেস কার্ডটিতে নিজের নাম, মোবাইল নাম্বার, ঠিকান,ওয়েভ সাইট, ইমেইল, ইত্যাদি এবং  কম্পানির লোগো এবং নাম।

বিজনেস কার্ডের সাইজ কত?

প্রথমে সাইজ নিয়ে কথা বলি বিজনেস কার্ড (Business Card) এর সাইজ হল ৩.৫"*২" ইঞ্চি
প্রস্ত ৩.৫ ইঞ্চি এবং উচ্চতা ২ ইঞ্চি হয়ে থাকে।


বিজনেস কার্ডের ব্লেড কি এবং সাইজ কত?

বিজনেস কার্ড প্রিন্ট করার পর যখন তা ৩.৫"*২" ইঞ্চি মাপে কাটা হয় তখন ৩.৫"*২" ইঞ্চি বাহিরে কিছু অংশ থাকে যা কেটে ফেলে দেয়া হয় ।যে অংশ টুকু ফেলে দেয়া হয় তাকে ব্লেড অংশ বলে।

ব্লেডের সাইজ-৩.৫"*২" ইঞ্চি এর সাথে.২৫"*.২৫" ইঞ্চি যোগ করতে হয় যা ৩.৭৫"*২.২৫" ইঞ্চি হয়।













আশা করি আপনারা বিজনেস কার্ড  (Business Card)  ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন ।
ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।