Sunday, March 11, 2018

কিভাবে নিজের প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি ব্যবসাহিক ব্যানার ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে।এসো ডিজাইন শিখি

নিজের প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি ব্যবসাহিক বেনার ডিজাইন  অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে।

( এসো ডিজাইন শিখি )




হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

 আজ আমি একটি কোম্পানি বা একটি  প্রতিষ্ঠানের জন্য  ব্যবসাহিক ব্যানার ডিজাইন কিভাবে করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে তা আলোচনা করবো।

ব্যানার (Banner) কি?

ব্যানার হচ্ছে একটি বিজ্ঞাপনি পোস্টার।যা কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য  ব্যবসাহিক বিজ্ঞাপন হিসেবে ব্যবহার করা হয়।ধরুন আপনার একটি প্রতিষ্ঠান আছে ,আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানের পণ্য ও সেবার প্রতি জনসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য বিজ্ঞাপন প্রচারিত করতে চান। এখন আপনি বিজ্ঞাপন টি কিভাবে প্রচারিত করতে চান ?
এই বিজ্ঞাপন টি আপনি যে বস্তুর মাধ্যমে প্রচার করতে চান তাকেই ব্যনার বলে।

ব্যানার দুই প্রকার-


ব্যানার-প্রিন্ট রিলেটেঢ সবধরনের বিজ্ঞাপন পোস্টার।
ওয়েভ ব্যানার-ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে ব্যবহারিত সবধরনের বিজ্ঞাপন পোস্টার।


ওয়েভ ব্যানার (Banner) কি?

ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে কোন প্রতিষ্ঠানের পণ্য ও সেবার প্রতি জনসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য যে বিজ্ঞাপন দেয়া হয় তাকে ওয়েভ ব্যানার  বলে।যেমন সোসাইল মেডিয়া অর্থাৎ ফেইসবুকে গুগল প্লাস,টুইটার, যেসব বিজ্ঞাপন আমরা দেখি।


ব্যানার ডিজাইন (Banner design) কি? 

ব্যানার ডিজাইন বা বিজ্ঞাপনি পোস্টার ডিজাইন করার জন্য যে পদ্বতি অবলম্বন করে ডিজাইন করা হয় তাকে
ব্যানার ডিজাইন বলে।



ব্যানার ডিজাইন শিখে কিভাবে তা কাজে লাগাবো?
আপনি ব্যানার ডিজাইন শিখে দুই ভাবে ইনকাম করতে পারেন-
১,আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসাবে কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানে জব করতে চান তাহলে আপনাকে ব্যানার ডিজাইন শিখতে হবে ।কারন যে কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানে তাদের বিজ্ঞাপন দিতে তাদের ব্যানার ডিজাইন দরকার পরবে,আর আপনি এক জন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হয়ে তা অব্যশই জানা লাগবে।

২,আপনি যদি আউটসোর্সিং বা অনলাইনে কাজ করতে চান তাহলে ব্যানার ডিজাইন দিয়ে আপনি মোটামোটি ভালই ইনকাম করতে পারবেন।তবে অনলাইন মার্কেটে ওয়েভ ব্যানার টা বেশি দরকার পরে।


ব্যানার ডিজাইন (Banner) সাইজ কত?


ব্যানারের সাইজ মূলত একেক ব্যানার একেক সাইজের হয়ে থাকে।আমি উপরে যে ব্যানার টা ডিজাইন করেছি তার সাইজ হল-
প্রস্থ-১২০০ পিক্সেল,লম্বা-৩৭০ পিক্সেল রেজুলেশন-৭২


ব্যানার ডিজাইনঃ-



 প্রথমে একটা নতুন ফটোশপ ফাইল ক্রিয়েট করুন (Ctrl + N); ফাইলের width & heignt  যথাক্রমে 1200px এবং 370px দিন।অথবা ব্যানারের সাইজ অনুযায় প্রস্থ-১২০০ পিক্সেল,লম্বা-৩৭০ পিক্সেল রেজুলেশন-৭২  একটি ডুকুমেন্ট তৈরি করি।



তারপর,ডুকুমেন্ট তৈরি হয়ে যাবে এবং দেখতে নিচের পিকচার টির মত দেখাবে।



তারপর,ডুকুমেন্টে মাঝ বরাবর একটি ৩০ ডিগ্রী অনুযায় একটি রেকটেংগেল সেইপ নিয়।যার দুরত্ব হবে ্ডান থেকে ৫৩৩ পিক্সেল এবং বাম হবে ৩৭৫ পিক্সেল।নিচে ছবিটি লক্ষ্য করুন,হলুদ যে সেইপ টা  ঠিক মাঝে অবস্থান করছে।হলুদ সেইপ টার ডানে বামে দুরত্ব ৫৩৩/৩৭৫।এবার Foreground Color কে # f5d005 তে পরিনত করুন। Pan tool দ্বারা Rectangle সেইপ তৈরি করা হয়ছে ।





তারপর,উপরের হলুদ Rectangle সেইপ টির সাথে অ্যাড করে pan tool দিয়ে আরেক টি সেইপ তৈরি করি।যা নিচের ২টি ছবিটি লক্ষ্য করুন।



আমি নিচে ছবি টিতে যে দুই টা সেইপ মাঝের হলুদ সেইপটার সাথে অ্যাড করা হয়ছে সেই দুই টা সেইপ আলাদা করে এক সাথে কালার পরিবর্তন করেছি।যে কালার গুলো অ্যাড করেছি তা #e4c201 #d3b40b



তারপর,ডান পাশে যে দুইটা সেইপ এক সাথে করা হয়েছে তা কপি করে বাম পাশে নিয়ে আসতে হবে।কোন লেয়ার বা লেয়ার গ্রোপ কে কপি বা ডুপলিকেট করতে হলে প্রথমে তা সিলেক্ট করতে হবে।তারপর ফটোশপ option bar থেকে layer - shape layer via copy (ctrl+j).copy হয়ে গেলে কপি লেয়ার টি সিলেক্ট করে ctrl+t চাপবেন।তাতে লেয়ার গুলো একসাথে বক্সের মধ্যে সিলেক্ট হয়ে থাকবে।এখন আপনি যে দিক ইচ্ছে এই লেয়ার গুলো কে নিতে পারবেন।তারপর রোটেড করে নিবেন।


এখন আমরা সব গুলো লেয়ার একসাথে যোগ করে নিব।নিচের ছবিটির মত।


তারপর, হলুদ সেইপ গুলো একসাথে করার পর তার দুই পাশে দুইটি ractangle tool দ্বারা ractangle সেইপ নিতে হবে।নিচের ছবিটি তে দুই পাশে কাল কালারের দুইটি সেইপ তৈরি করা হয়ছে।


তারপর,বাম পাশে লেয়ার টিতে একটি কোম্পানির কিছু ইম্পোলয়দের পিকচার অ্যাড করা হয়ছে।প্রথমে কালো সেইপটির উপর ছবি টি রেখে ছবি এবং সেইপ সিলেক্ট করে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করলে ক্লিপিং মাস্ক একটি অপশন আসবে তাতে ক্লিক করে ক্লিপিং মাস্ক করা হয়ছে।ক্লিপিং মাস্ক করলে যে সেইপের সাথে ক্লিপিং মাস্ক করা হয় ঐ সেইপের মধ্য ছবিটি আদজাস্ট হয়ে যায়।



এখন ডান পাশে কোম্পানির স্লোগান এবং উদ্দেশ্য যার জন্য কোম্পানি এই ব্যানার তৈরি করেছে।তবে এই স্লোগান টি সব সময় একটু বোল্ট ও একটু বড় রাখতে হয়।



তারপর,মাঝ খানে কোম্পানি নাম অথবা লোগো রাখা হয়েছেএবং সেই সাথে আমাদের এই ডিজাইন টির সমাপ্তি ঘটল। 




সর্বশেষ একটি মোকাপ দ্বারা তৈরি করা ব্যানারটি দেখতে কি রকম দেখাবে তা বোঝা যায়।




এভাবে ই একটি ব্যবসাহিক ব্যানার ডিজাইন তৈরি করা হয়।যারা এই ব্যানার টির মত ব্যানার ডিজাইন করতে চান তারা উপরের সব গুলো নিয়ম ফলো করতে পারেন।



অথবা আমার এই কাজটির একটি টিউটোরিয়াল আছে আপনারা ব্যবসাহিক ব্যানার ডিজাইন টিউটোরিয়াল টি দেখলে আরো সহজে এই ডিজাইন টি করতে পারবেন,আমি আশা করি।





আশা করি আপনারা ব্যবসাহিক ব্যানার ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।

Saturday, March 10, 2018

কিভাবে নিজের ফেইসবুকের কভার ফটো বা টাইমলাইন কে প্রোফেশনাল লোক দিবেন অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে।এসো ডিজাইন শিখি

কিভাবে নিজের প্রফেশনাল ফেইসবুক কভার টাইমলাইন নিজেই ডিজাইন করবেন অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে।
( এসো ডিজাইন শিখি )






হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

আজ আমি সোসাইল মেডিয়া  ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন ডিজাইন নিয়ে আলোচনা করবো। কিভাবে অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন ডিজাইন করা যায়।অনেক বন্দুরা আছেন যারা ফেইসবুক টাইমলাইন অথবা ফেইসবুক কভার ফটো বলে থাকেন।
মূলত যারা প্রফেশনাল ফেইসবুক কভার ইমেজ দ্বারা  নিজেকে প্রফেশনাল বা নিজের প্রতিস্টান  কে ভাল  ভাবে সোসাইল মেডিয়া  রিপ্রেজেন্ট করতে চান।তাদের জন্য একটি ভাল ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন  ডিজাইন খুবই দরকার।



ফেইসবুক কি?

বিশ্ব-সামাজিক আন্তঃযোগাযোগ ব্যবস্থার একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেসবুক। এটি আমাদের বিনোদনের মাধ্যমও বটে।


ফেইসবুক কভার ফটো কি?

ফেসবুক প্রোফাইলের সবচেয়ে আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে কভার ফটো। কভার ফটোটির বিস্তৃতি সম্পূর্ণ জায়গা জুড়ে। ব্যবহারকারী তার  প্রোফাইলের ছবির পিছনে বিস্তৃতি সম্পূর্ণ জায়গা জুড়ে যে জায়গা টি আছে তাকে ফেইসবুক কভার ফটো বা টাইমলাইন বলে।

কেন ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন দরকার?

মূলত যারা প্রফেশনাল ফেইসবুক কভার ইমেজ দ্বারা  নিজেকে প্রফেশনাল  বা নিজের প্রতিস্টান কে ভাল  ভাবে সোসাইল মেডিয়া দ্বারা পুরো বিশ্বের কাছে  প্রেজেন্ট করতে চান তাদের জন্য ফেইসবক কভার ফটো খুবিই গুরুত্বপূর্ন।আজকাল প্রায় সবাই  ফেইসবুক আকাউন্ট আছে এবং সবাই এই ভার্চোয়াল জগতে আকটিভ থাকার জন্য তাদের  ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন ভাল ভাবে উপস্থাপন করতে চান।তাই ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন দরকার।



ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন সাইজ কত?

ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন সাইজ সাইজ  ৮৫১*৩১৫ পিক্সেল,300 রেজুলেশন,CMYK mode,


ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন ডিজাইন-

প্রথমে একটি নতুন ডুকমেন্ট ওপেন করি এবং ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন সাইজ সাইজ  ৮৫১*৩১৫ পিক্সেল,৭২ রেজুলেশন,RGB mode, দিয়ে ।






তারপর,নিচের পিকচার টির মত ৩০ ডীগ্রি অ্যাঙ্গেলে ৩টি সেইপ নিন মাঝের টা সাদা।আমি গাইড দ্বারা ভাগ ভাগ করে সেইপ গুলো নিয়েছি।আপনারা ও চেষ্টা করতে পারেন।




তারপর,নিচে একটি শহরের ছবি অ্যাড করেছি।আপনারা চাইলে ফেইসবুকের সাইজ অনুযায় নিচে আকট সেইপ নিয়ে তার উপর ছুবিটি ক্লিপিং মাস্ক করে দিতে পারেন।আমি তাই করেছি।




আখানে,মাঝে যে সাদা সেইপ টা আছে তার উপর একটি ছবি রেখে তাকে ক্লিপিং মাস্ক করে দেওয়া হয়ছে।যাতে সাদা সেইপ টির বাহিরে ছবিটির অংশ না দেখা যায়।




তারপর,ডান পাশে নিজের নাম এবং টাইটেল তার উপর নিজের সম্পর্কে কিছু টেক্স( যাতে আপনার গুরুত্ব পূর্ণ ইনফর্মেশন থাকে)




তারপর,বাম পাশে নিজের কোম্পানির নাম এবং লোগো। তার নিচে আপনার একটি ছবি থাকবে।




সর্বশেষ ডিজাইন টি এরকম দেখাবে।




এভাবে ই ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন ডিজাইন করা হয়।যারা এইফেইসবুক কভার ফটো ডিজাইন করতে চান তারা উপরের সব গুলো নিয়ম ফলো করতে পারেন।

অথবা আমার এই কাজটির একটি টিউটোরিয়াল আছে আপনারা ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন ডিজাইন টিউটোরিয়াল টি দেখলে আরো সহজে এই ডিজাইন টি করতে পারবেন,আমি আশা করি।


নিচে আমি আইডি কার্ড ডিজাইন টিউটোরিয়াল ভিডিও লিংক দিয়ে দিচ্ছি-






আশা করি আপনারা ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।


ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।

কিভাবে একটি সুন্দর ডেক্স ক্যালেন্ডার ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে।( এসো ডিজাইন শিখি )

কিভাবে একটি সুন্দর ডেক্স ক্যালেন্ডার ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে।
( এসো  ডিজাইন শিখি )















হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

আজ আমি ক্যালেন্ডার নিয়ে কথা বলবো। কিভাবে অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর সফটওয়্যার  দিয়ে  ডেক্স ক্যালেন্ডার ডিজাইন করতে হয় তা আলোচনা করবো।আমরা অনেকে আছি যারা ডেক্স ক্যালেন্ডার  কে টেবিল  ক্যালেন্ডার  বলে থাকি।দুইটা একিই জিনিস।


ক্যালেন্ডার কি?

ক্যালেন্ডার মানে হল বর্ষপঞ্জিকা । আমরা জানি শনিবার,রবিবার,সমবার...এভাবে ৭দিন মিলে ১সপ্তাহ হয় এবং ৩০ দিনে ১মাস,৩৬৫ দিনে ১ বছর । এই বিষয় গুলো একসাথে একটি কাগজে উপর প্রিন্ট করে ডিজাইন করা হয় যার নাম ক্যালেন্ডার।যাতে দিনের নাম,সপ্তাহের নাম,মাসের নাম,এবং বর্তমান বছরের নাম উল্লেখ থাকে।

নতুন বছর আসলে আমাদের ক্যালেন্ডার কথা ভাবতে হয়।আমরা চেষ্টা করি সুন্দর একটা ডেক্স ক্যালেন্ডার নেয়ার।সুন্দর একটা  ক্যালেন্ডার মানে নিজের টেবিল টা আরোও সুন্দর দেখায়।


ক্যালেন্ডারে কি কি ইনফর্মেশন থাকে?

আমি যেহেতু  ডেক্স ক্যালেন্ডার নিয়ে আলোচনা করবো তাই  ডেক্স ক্যালেন্ডারে মূলত ১টি মাস নিয়ে  ডিজাইন করা হয় । তাই যে মাস নিয়ে ডেক্স ক্যালেন্ডার ডিজাইন করা হবে ঐ মাসের নাম ও ৭ দিনের নাম উল্লেখ থাকবে।


ক্যালেন্ডার ডিজাইন শিখে আমি কিভাবে ইনকাম (টাকা উপার্জন) করতে পারি?

ডেক্স ক্যালেন্ডার অথবা ক্যালেন্ডার শিখে আপনার কিভাবে ইনকাম করতে পারবেন অথাবা আপনার কি লাভ হবে ।
আপনি যদি লোকাল মার্কেটে কাজ করতে চান তাহলে অবশ্যই লাগবে,কারন আমাদের বছরের শুরুতে অসংখ্য ডেক্স ক্যালেন্ডার ও  ক্যালেন্ডার প্রিন্ট হচ্ছে।আপনি যদি ডেক্স ক্যালেন্ডার অথবা  ক্যালেন্ডার ডিজাইন না জানেন তাহলে আপনি কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন।

আর আপনি যদি অনলাইন মার্কেটে কাজ করেন অর্থাৎ আউটসোর্সিং  করে ইনকাম করেতে চান তাহলে,আমার মতে সব চেয়ে সহজে টাকা ইনকাম করার একমাত্র পথ হল ডেক্স ক্যালেন্ডার অথবা  ক্যালেন্ডার ডিজাইন।এটা শিখা সহজ এবং সহজে ইনকাম করা ও সহজ। শুধু ডিজাইন করার মত আইডিয়া থাকলেই হবে।

এখানে কথা থাকে আমি তো অনলাইন মার্কেটে ও আউটসোর্সিং বুঝি না।আমি অনলাইন মার্কেটে ও আউটসোর্সিং নিয়ে একটি টিউটোরিয়াল অতি শিগ্রই আপলোড করবো।একটু অপেক্ষা করবেন।




ক্যালেন্ডার সাইজ কত?

প্রথমে সাইজ নিয়ে কথা বলি।যে কোন ডিজাইন করার আগে তার সম্পর্কে গুগল মাধ্যমে জেনে নিবেন,তার সাইজ, কিছু ডিজাইন দেখে নিবেন।তাতে আপনার কিছু আইডিয়া চলে আসবে।সহজে নতুন নতুন ডিজাইন আপনি সহজে করতে পারবেন।

ডেক্স ক্যালেন্ডার সাইজ- ১১*৮.৫” ইঞ্চি=সাথে ব্লেড যোগ হবে (.৫) ১১.৫*৯ ইঞ্চি,রেজুলেশন ৩০০,কালার হবে cmyk.
ব্লেড হচ্ছে ডেক্স কেলেন্ডার প্রিন্ট করার সময় কিছু অংশ কাটা পরে।এই কাটা অংশকেই বলে ব্লেড।






এভাবে ই ডেক্স ক্যালেন্ডার তৈরি করা হয়।যারা এই ডেক্স ক্যালেন্ডার এর মত ডেক্স ক্যালেন্ডার করতে চান তারা উপরের সব গুলো নিয়ম ফলো করতে পারেন।

অথবা আমার এই কাজটির একটি টিউটোরিয়াল আছে আপনারা ডেক্স ক্যালেন্ডার ডিজাইন টিউটোরিয়াল টি দেখলে আরো সহজে এই ডিজাইন টি করতে পারবেন,আমি আশা করি।

নিচে আমি ডেক্স ক্যালেন্ডার ডিজাইন টিউটোরিয়াল ভিডিও লিংক দিয়ে দিচ্ছি-





আশা করি আপনারা ডেক্স ক্যালেন্ডার ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।
ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।

কিভাবে টাইফোগ্রাফি লোগো ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে। ( এসো ডিজাইন শিখি )


কিভাবে টাইফোগ্রাফি লোগো ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে। 
( এসো ডিজাইন শিখি )





হ্যালো বন্দুরা
আশা করছি ভালো আছেন
আজ আমি ফন্ট দিয়ে কিভাবে অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর মাধ্যমে লোগো ডিজাইন করতে হয় তা আপনাদের সামনে আলোচনা করবো।


অনেক বন্দুরা আছেন যারা ফন্ট দিয়ে লোগো ডিজাইন করতে পছন্দ করেন।আমারা সবাই টাইফোগ্রাফির লোগো নাম শোনেছি।যা আমরা গুগলে ও ইউটিউবে আনেক দেখি,কিন্তু করতে পারি না।আজ আমি আপনাদের টাইফোগ্রাফির লোগো ডিজাইন কিভাবে করতে হয় বলব।

লোগো (logo) কি?
লোগো হচ্ছে এক ধরনের গ্রাকিক্স সেম্বল (চিত্র) বা প্রতীক।যা কোন ব্যবসায়ক  প্রতিষ্ঠান বা বাণিজ্যিক সংস্থা এবং কোন কোম্পানি, সাহায্য-সহযোগিতার লক্ষ্যে নিজের পরিচিতি জনগণের কাছে তুলে ধরার মাধ্যম হচ্ছে লোগো। লোগো অর্থ হচ্ছে গ্রাফিক নক্সা বা প্রতীক কিংবা চিহ্নে  যা  প্রতিষ্ঠানের নাম এবং প্রতিষ্ঠানের অংশবিশেষকে ফুটিয়ে তোলে ধরা হয়।

লোগো (logo) কি কি বিষয়ের উপর নির্ভর করে?

লোগো অর্থ হচ্ছে গ্রাফিক নক্সা বা প্রতীক কিংবা চিহ্নে  যা  প্রতিষ্ঠানের নাম এবং প্রতিষ্ঠানের অংশবিশেষকে ফুটিয়ে তোলে ধরা হয়।
লোগো যেহেতু কোম্পানির পরিচিতি জনগণের কাছে তুলে ধরে এবং লোগো কোম্পানির ট্রেড মার্ক যা 

লোগো (logo) সাইজ কত?


প্রথমে সাইজ নিয়ে কথা বলি, লোগো ডিজাইন করার ক্ষেত্রে কোন নির্দিস্ট সাইজ নেয়।আপনি আপনার মত করে সাইজ নিয়ে কাজ করবেন।
এবং কোন ধরনের লোগো ডিজাইন করছেন তার উপর নির্ভর করে লোগো সাইজ।


টাইফোগ্রাফি লোগো কি?

কিভাবে টাইফোগ্রাফি লোগো ডিজাইন করতে হয়?

টাইফোগ্রাফি লোগো,লেটার লোগো,ফন্ট লোগো, সব গলো একই  ধরনের লোগো







কিভাবে একটি সুন্দর চিঠির ইনভেলাপ ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে। ( এসো ডিজাইন শিখি )

কিভাবে একটি সুন্দর চিঠির ইনভেলাপ ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে। 
( এসো ডিজাইন শিখি )




হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে কিভাবে একটি সুন্দর চিঠির ইনভেলাপ ডিজাইন করা যায়, তা আজ আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করবো।
চিঠির ইনভেলাপ (Envelop) কি?
চিঠির ইনভেলাপ হচ্ছে নিজের বা ব্যক্তিগত বা কোন প্রতিঠানের তথ্য প্রেরনের জন্য একটি  ঠিকানা যুক্ত কাগজের একটি অংশ থাকে যাকে চিঠির খাম বা চিঠির ইনভেলপ বলে। 
এক কথায় একটি তথ্য কে অন্য স্থানে প্রেরনের জন্য যে মাধ্যম কে ব্যবহার করে তথ্যটিকে প্রেরন করা হয় তাকে চিঠি খাম বা চিঠির ইনভেলপ  বলে।এখানে তথ্য বলতে চিঠি কে বুঝানো হয়েছে।

চিঠির ইনভেলাপ কি কি ইনফর্মেশন থাকে?

ইনভেলাপে ইনফর্মেশনের দুইটি পার্ট থাকে।যাকে বাংলায় বলা হয়-প্রেরক ও প্রাপক।যে চিঠি টি পাঠাচ্ছে তাকে প্রেরক  বলে এবং যে চিঠি টি পাবে তাকে প্রপক বলে।
যে চিঠি পাঠাবে তার ঠিকানা এক পাশে ও যে চিঠি পাবে তার ঠিকানা অন্য পাশে লেখা থাকে।দুই জনেরই একিই টাইপের ইনফর্মেশন থাকে অর্থাৎ যার যার ঠিকানা যার  যার সাইড । ঠিকানাই,নাম,গ্রাম,পোস্ট অফিস,থানা,জেলা ও মোবাইল নাম্বার।


চিঠির ইনভেলাপ (Envelop) সাইজ কত?

প্রথমে সাইজ নিয়ে কথা বলি ইনভেলপএর সাইজ হল ৯.৫"*৪.১২৫" ইঞ্চি
প্রস্ত ৯.৫ ইঞ্চি এবং উচ্চতা ৪.১২৫ ইঞ্চি হয়ে থাকে।

তবে এখানে ৩টি পার্ট থাকে,সামনের পার্ট,পিছনের পার্ট,ও উপরের ১" ইঞ্চি সাইজের পার্ট যা টেপ লাগানোর জন্য।




উপরের পিকচার টিতে-৩টি পার্ট দেখানো হল।
পিছনের পার্টি তে টেপ পার্ট টি আঠা লাগানো হয়।আর সামনের পার্টি তে ইনফর্মেশন যুক্ত করা হয়।এখানে এক পাশে ইনফর্মেশন দেখানো হয়েছে।এই ইনফর্মেশন টি হছে যে চিঠি টি পাবে তার।যদি এক পাশে ইনফর্মেশন দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে এটা প্রাপকের ঠিকানা।



ইনভেলপ ডিজাইন

একদম নর্মাল একটি ডিজাইন ।শুধু খেয়াল করুন  আর সাইজ মত কাজ করুন।প্রথম ব্রেক পার্টির সাইজ৯.৫"*৪.১২৫" ইঞ্চি এবং সামনের পার্টির সাইজ ৯.৫"*৪.১২৫" ইঞ্চি।
টেপ পার্টি ১*৪.১২৫ ইঞ্চি এবং দুই পাশে ৯.৫*১ ইঞ্চি মাপের সাইজ নিয়ে সব গুলো যোগ করে দেন ।দেখবেন আপনার চিঠির খাম অথবা চিঠির ইনভেলপ ডিজাইন তৈরি হয়ে গেছে।




এভাবে ই চিঠির ইনভেলাপ তৈরি করা হয়।যারা এই চিঠির ইনভেলাপ মত চিঠির ইনভেলাপ ডিজাইন করতে চান তারা উপরের সব গুলো নিয়ম ফলো করতে পারেন।

অথবা আমার এই কাজটির একটি টিউটোরিয়াল আছে আপনারা চিঠির ইনভেলাপ ডিজাইন টিউটোরিয়াল টি দেখলে আরো সহজে এই ডিজাইন টি করতে পারবেন,আমি আশা করি।নিচে আমি ভ ডিজাইন টিউটোরিয়াল ভিডিও লিংক দিয়ে দিচ্ছি-







আশা করি আপনারা চিঠির ইনভেলাপ ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।
ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।


Thursday, March 8, 2018

কিভাবে একটি প্রফেশনাল বিজনেস কার্ড তৈরি করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে।(এসো ডিজাইন শিখি)

অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে  কিভাবে প্রফেশনাল বিজনেস কার্ড তৈরি যায়।
( এসো ডিজাইন শিখি )


হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে  কিভাবে প্রফেশনাল বিজনেস কার্ড (Business Card) তৈরি যায় তা আজ আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করবো।

বিজনেস কার্ড (BUSINESS CARD) কি?
BUSINESS CARD হচ্ছে নিজের বা ব্যক্তিগত একটি পরিচয় পত্র যাতে নিজেকে অন্যের কাছে সহজে পরিচয় করিয়ে দেয়া যায়।ধরুন আপনি কোন একটি কম্পানি বা কোন প্রতিঠানের কাজ করেন যা সাধারন মানুষ আপনাকে দেখে না ও ভুঝতে পারে তাই সহজে নিজেকে অন্যের নিকট পরিচইয়ের জন্য একধরনের  ইনফর্মেশন যুক্ত কার্ড  থাকে তাকে বিজনেস কার্ড (BUSINESS CARD) বলে। আইডি কার্ড(BUSINESS CARD)  মূলত নিজের পরিচয় পত্র যা আনেকে ভিজিটিং কার্ড বলে।


বিজনেস কার্ডে কি কি ইনফর্মেশন থাকে?

উপরের বিজনেস কার্ড (BUSINESS CARD)  টি একটু খেয়াল করেন, এখানে বিজনেস কার্ডটিতে নিজের নাম, মোবাইল নাম্বার, ঠিকান,ওয়েভ সাইট, ইমেইল, ইত্যাদি এবং  কম্পানির লোগো এবং নাম।

বিজনেস কার্ডের সাইজ কত?


প্রথমে সাইজ নিয়ে কথা বলি বিজনেস কার্ড (BUSINESS  CARD) এর সাইজ হল ৩.৫"*২" ইঞ্চি
প্রস্ত ৩.৫ ইঞ্চি এবং উচ্চতা ২ ইঞ্চি হয়ে থাকে।


বিজনেস কার্ডের ব্লেড কি এবং সাইজ কত?

বিজনেস কার্ড প্রিন্ট করার পর যখন তা ৩.৫"*২" ইঞ্চি মাপে কাটা হয় তখন ৩.৫"*২" ইঞ্চি বাহিরে কিছু অংশ থাকে যা কেটে ফেলে দেয়া হয় ।যে অংশ টুকু ফেলে দেয়া হয় তাকে ব্লেড অংশ বলে।

ব্লেডের সাইজ-৩.৫"*২" ইঞ্চি এর সাথে.২৫"*.২৫" ইঞ্চি যোগ করতে হয় যা ৩.৭৫"*২.২৫" ইঞ্চি হয়।




আশা করি আপনারা বিজনেস কার্ড(ID CARD) ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন ।
ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।

Tuesday, February 13, 2018

UI/UX ডিজাইনের মাধ্যমে একটি আইডি কার্ড(ID CARD ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে। (এসো ডিজাইন শিখি)

UI/UX ডিজাইনের মাধ্যমে  একটি আইডি কার্ড (ID CARD) ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর দিয়ে।
( এসো ডিজাইন শিখি )


হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

আজ আমি UI/UX ডিজাইনের মাধ্যমে  একটি আইডি কার্ড (ID CARD) কিভাবে অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটরের মাধ্যমে ডিজাইন করতে হয় তা আপনাদের কে বলবো।


আইডি কার্ড (ID CARD) কি?
 ID CARD হচ্ছে কোন একটি কম্পানি বা কোন প্রতিঠানের কর্মিদের সহজে পরিচইয়ের জন্য একধরনের  ইনফর্মেশন যুক্ত কার্ড  দেওয়া হয় তাকে আইডি কার্ড(ID CARD) বলে। আইডি কার্ড(ID CARD)  মূলত কোন কম্পানির পরিচয় পত্র।



 আইডি কার্ডে কি কি ইনফর্মেশন থাকে?

উপরের আইডি কার্ড(ID CARD)  টি একটু খেয়াল করেন, এখানে আইডি কার্ডটিতে নিজের নাম, মোবাইল নাম্বার, ব্লাড গ্রুপ, ইমেইল,কার্ডটির মেয়াদ, ইত্যাদি এবং নিচে কম্পানির লোগো এবং নাম।

 আইডি কার্ডের সাইজ কত?


প্রথমে সাইজ নিয়ে কথা বলি আইডি কার্ড(ID CARD) এর সাইজ হল ৬০০*৯৭৫
প্রস্ত ৬০০পিক্সেল এবং উচ্চতা ৯৭৫ পিক্সেল হয়ে থাকে।


উপরের সাইজ দিয়ে একটি অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর সাহায্যে  ডুকমেন্ট তৈরি করি ।প্রথমে  file-new=new ducoment (ctrl+n) নিউ ডুকুমেন্ট  ওপেন হবে।যা দেখতে নিচের পিকটির মত।



তারপর,পেন টুলের সাহায্যে বাকা কার্ভ এর মত শেইপ ডিজাইন করি।কাল কালার ব্যবহার করতে হবে।
কালার কোড-0c2032।এবং পিছনে গ্রেডিয়ান কালার কোড-ec8143 ও f9e400, এই গ্রেডিয়ান কালার টি অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটরে ডিফল দেয়া থাকে।



তারপর,আইডি কার্ড এর নিয়ম অনুযাই,একটি ছবি ব্যবহার করতে হয়।যা আমি একটি গোল শেইপের ভিতরে ক্লিপিং মাস্ক ব্যবহার করে ছবিটি ডিজাইন করেছি।
মাস্ক করার নিয়ম-

  1. একটি ছবি সিলেক্ট করুন
  2. একটি গোলার কার শেইপ (ellips tool) এর সাহায্যে তৈরি করুন
  3. গোলার কার শেইপটি কপি করুন
  4. একটা অন্যটার উপরে রাখুন
  5. নিচের টা উপরের টার থেকে একটু বড় রাখতে হবে
  6. ছবি টা অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটরে নিয়ে আসেন
  7. ছবিটাকে enembed করে ফেলুন।
  8. তারপর ছবিটা উপরের গোলার কার শেইপের ওপর রাখুন
  9.  উপরের গোলার কার শেইপ ও ছবি টা সিলেক্ট করে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করুন
  10. দেখবেন ক্লিপিং মাস্ক একটা অপশন আসছে,তাতে ক্লিক করে কাজ ওকে করুন।





তারপর,আইডি কার্ড এর নিয়ম অনুযাই,যার জন্য কার্ড তৈরি করা হচ্ছে তার নাম ও  ঠিকানা বা তার কনটাক্ট ইনফর্মেশন ব্যবহার করতে হয়।যার সাথে কিছু আইকন ব্যবহার করেছি।


যার কার্ড তার নাম উপরের পিকচার টিতে।নিচে তার ইনফর্মেশন -





শর্বশেষ যে কম্পানি বা প্রতিঠান কার্ড কার্ড প্রদান করবেন ঐ কম্পানি বা প্রতিঠানের নাম ও লোগো-





এভাবে ই আইডি কার্ড তৈরি করা হয়।যারা এই কার্ডটির মত কার্ড ডিজাইন করতে চান তারা উপরের সব গুলো নিয়ম ফলো করতে পারেন।

অথবা আমার এই কাজটির একটি টিউটোরিয়াল আছে আপনারা আইডি কার্ড ডিজাইন টিউটোরিয়াল টি দেখলে আরো সহজে এই ডিজাইন টি করতে পারবেন,আমি আশা করি।
নিচে আমি আইডি কার্ড ডিজাইন টিউটোরিয়াল ভিডিও লিংক দিয়ে দিচ্ছি-






আশা করি আপনারা আইডি কার্ড(ID CARD) ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।
ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।