UI অর্থাৎ U=User এবং I=Interface তাহলে UI হচ্ছে User Interface.
এককথা,UI হচ্ছে User Interface ইউজার ইন্টারফেস যা কোন বস্তুর অবয়ব বা চেহারা! অর্থাৎ কোন একটি ডিজাইনের যা প্রথম যে অভয়ব বা চেহারা নিয়ে আপনার সামনে আসে তাকে বলে UI ডিজাইন বা User Interface ইউজার ইন্টারফেস বলে।
একেক মোবাইলের স্ক্রিন আর সাইজ একেক রকম হয়ে থাকে।যেমন নকিয়া স্মার্ট মোবাইলের সাইজ এবং আই-ফোনের সাইজ এক না।আবার সেমসাং মোবাইলের সাইজ এবং হুয়াই মোবাইলের সাইজ এক রকম না।
আমি যে মোবাইল স্ক্রিন ডিজাইন করছি তার সাইজ হলঃ
১১২৫ পিক্সেল*২৪৩৬পিক্সেল
রেজুলেশন হচ্ছে ৭২ ও কালার মোড হচ্ছে RGB
ডিজাইনঃ
প্রথমে ফটোশপ ডুমুমেন্ট ওপেন করি (ctrl+N) দিয়ে।যা দেখতে একটু লম্বা সেইপের মত দেখতে লাগবে।
মোবাইলের ডিসপ্লে গুলো মোটা মোটি একটু লম্বা সেইপের মতই লাগে।কারনে আমদের মোবাইল দিসপ্লে গুলো লম্বা ভাবে ডিজাইন করা হয়।ডুকুমেন্টের মাঝ বরাবর একটি রেক্ট্যাংগল সেইপ নিয়ে লেয়ার স্তাইল থেকে গ্রেডিউয়ান্ট ব্যবহার করতে হবে।যা আমি নিচে দেখিয়ে দিয়েছি।
তারপর,আমাদের ভাবতে হবে,মোবাইলে স্ক্রিন ডিজাইন করার ক্ষেত্রে কি কি বিষয় রাখতে হয়।প্রথমে ডান পাশে পিকচার ও বাম পাশে ডাইলগ Taxt থাকতে পারে।আপনারা ইচ্ছে করলে চেঞ্জ করে দিতে পারেন।
তারপর,লোগো টি আপনি স্ক্রিনের উপরে ঠিক মাঝ বরাবর রাখতে হবে।যা আপনার মোবাইল স্ক্রিনটি দেখতে ভাল লাগবে।যা নিচের পিকচার টি লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন।
তারপর,স্ক্রিনের নিচে কিছু এরর চিহ্ন থাকতে পারে।যা আপনার স্ক্রিন টি পর ডান ও বামে দিকে যাবে এইরকম বুঝাতে হবে।যা নিচের পিকচার টি লক্ষ করুন।এবং next or skip লেখা দিতে পারেন।
তারপর,সর্বশেষ সবার উপর একটি ১১২৫*২৪৩৬ সাইজ নিয়ে রেক্ট্যাংগল সেইপ নিতে হবে এবং কালার হবে কাল।অপাসিটি হবে ১২% ।
সর্বশেষ দিজাইনটি একটি মোবাইল মোকাপ ব্যবহার করে তা প্রেজেন্ট করতে হবে।যাতে ক্লাইন্ট খুশি হয়।
এভাবে ই একটি সুন্দর মোবাইলের অ্যাপ স্ক্রিন ডিজাইন তৈরি করা হয়।যারা এই মোবাইলের অ্যাপ স্ক্রিন ডিজাইন টির মত অ্যাপ স্ক্রিন ডিজাইন করতে চান তারা উপরের সব গুলো নিয়ম ফলো করতে পারেন।
অথবা আমার এই কাজটির একটি টিউটোরিয়াল আছে আপনারা সুন্দর মোবাইলের অ্যাপ স্ক্রিন ডিজাইনটিউটোরিয়াল টি দেখলে আরো সহজে এই ডিজাইন টি করতে পারবেন,আমি আশা করি।
আশা করি আপনারা মোবাইলের অ্যাপ স্ক্রিন ডিজাইনডিজাইন কিছুটাহলেওবুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।
Job Context We are looking for 15 energetic software Engineer. The management team is based in the USA. Job Description / Responsibility Developing Core Software Product, the country's future leading Groupon Competitor
জব টাইম Full-time
পড়াশুনা
B.Sc in CSE in Any Foreign/Local Private/Public University
জবের জন্য যা যা লাগবে
Age At most 24 year(s) Only males are allowed to apply. The Applicant must have proficiency in any of the following skills listed Below Excellent knowledge of Java Excellent knowledge of Object Oriented Programming Excellent knowledge of Swift or Objective C Excellent Github portfolio Excellent knowledge of Linux Excellent proficiency in C# Applicant must have very low knowledge of PHP.
সেলারি রেঞ্জ
Tk. 8000 - 25000
জব লোকেশন
Zihad It House#465,Road #31, Mohakali DOHS, Dhaka-1206.
House#465,Road #31, Mohakali DOHS, Dhaka-1206.
যারা জবটি তে আবেদন করবেন তারা এই লিঙ্কের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আপ-ওয়ার্ক কি হচ্ছে অনলাইন মার্কেট প্লেস ,যেখানে ফ্রিল্যান্সাররা কাজ করে হাজার ডলার আয় করে থানে।এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি মার্কেট প্লেস।
আপ-ওয়ার্কে কিভাবে কাজ করতে হয়?
এই মার্কেট প্লেসে সব কাজ হয় শুধু বিট করে তাই এই মার্কেট প্লেসে প্রতিযোগিতা আনেক বেশি।আপনি এখানে আকাউন্ট করার পর,আপনাকে নিজে প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহন করতে হবে।আর আপ-ওয়ার্ক সর্বপ্রথম অনলাইন মার্কেট প্লেস।
আপ-ওয়ার্কে কিভাবে আকাউন্ট করতে হয়? প্রথমে https://www.upwork.com/এই সাইটে ডুকে সাইন ইন করার অপশন আসবে তার নিচে সাইন আপ অপশন টি পাবেন।
আপনি এই মার্কেট প্লেসে আকাউন্ট করতে আপনাকে কিছু গুরুত্বপূর্ন জিনিস সাথে রাখতে হবে।
১/ ছবি
২/মোবাইল নাম্বার
৩/জাতীত পরিচয় পত্র
৪/ভেরিফাইড ইমেল
99designs হচ্ছে অনলাইন মার্কেট প্লেস ,যেখানে ফ্রিল্যান্সাররা কন্ট্রেটে অংশগ্রহন করে আয় করে থানে।এটি অনেক জনপ্রিয় একটি মার্কেট প্লেস।
৯৯ডিজাইন ডট কমে কিভাবে কাজ করতে হয়?
এই মার্কেট প্লেসে সব কাজই হয প্রতিযোগিতা মূলকা ()।আপনি এখানে আকাউন্ট করার পর,আপনাকে নিজে প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহন করতে হবে।আর এখানকার সব কাজের প্রাইজ অন্য অন্য মার্কেট প্লেস থেকে অনেক বেশি।তাই কাজের মান ও আনেক ভাল হতে হয়।
৯৯ডিজাইন ডট কমে কিভাবে আকাউন্ট করতে হয়?
প্রথমে https://99designs.com/login এই সাইটে ডুকে সাইন ইন করার অপশন আসবে তার নিচে সাইন আপ অপশন টি পাবেন।
আপনি এই মার্কেট প্লেসে আকাউন্ট করতে আপনাকে কিছু গুরুত্বপূর্ন জিনিস সাথে রাখতে হবে।
১/ ছবি
২/মোবাইল নাম্বার
৩/জাতীত পরিচয় পত্র
৪/ভেরিফাইড ইমেল
অনলাইনের জন্য একটি ব্যানার ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে
হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন আছেন,আশা করি ভাল।
আজ আমি কিভাবে অনলাইন মার্কেট প্লেসের জন্য একটিব্যানার ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে তা আলোচনা করবো।
ব্যানার (Banner) কি?
ব্যানার হচ্ছে কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি বিজ্ঞাপনি পোস্টার।যা কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য ব্যবসাহিক বিজ্ঞাপন হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
যেহেতু আজকের আরটিক্যাল টা অনলাইন নিয়ে।তাই ধরুন আপনি অনলাইন মার্কেট প্লসে একটি প্রতিষ্ঠান জন্য একটি ব্যনার ডিজাইন করছেন।ঐ ,প্রতিষ্ঠান তার পণ্য ও সেবার প্রতি তার দেশের জনসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য এই বিজ্ঞাপন টি তৈরি করে প্রচারিত করতে চান। এখন আপনি বিজ্ঞাপন টি কিভাবে প্রচারিত করতে চান ?
এই বিজ্ঞাপন টি আপনি যে বস্তুর মাধ্যমে প্রচার করতে চান তাকেই ব্যনার বলে।
ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে কোন প্রতিষ্ঠানের পণ্য ও সেবার প্রতি জনসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য যে বিজ্ঞাপন দেয়া হয় তাকে ওয়েভ ব্যানার বলে।যেমন সোসাইল মেডিয়া অর্থাৎ ফেইসবুকে গুগল প্লাস,টুইটার, যেসব বিজ্ঞাপন আমরা দেখি।
ব্যানার ডিজাইন (Banner design) কি?
ব্যানার ডিজাইন বা বিজ্ঞাপনি পোস্টার ডিজাইন করার জন্য যে পদ্বতি অবলম্বন করে ডিজাইন করা হয় তাকে
ব্যানার ডিজাইন বলে।
ব্যানার ডিজাইন শিখে কিভাবে তা কাজে লাগাবো?
আপনি ব্যানার ডিজাইন শিখে দুই ভাবে ইনকাম করতে পারেন-
১,আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসাবে কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানে জব করতে চান তাহলে আপনাকে ব্যানার ডিজাইন শিখতে হবে ।কারন যে কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানে তাদের বিজ্ঞাপন দিতে তাদের ব্যানার ডিজাইন দরকার পরবে,আর আপনি এক জন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হয়ে তা অব্যশই জানা লাগবে।
২,আপনি যদি আউটসোর্সিং বা অনলাইনে কাজ করতে চান তাহলে ব্যানার ডিজাইন দিয়ে আপনি মোটামোটি ভালই ইনকাম করতে পারবেন।তবে অনলাইন মার্কেটে ওয়েভ ব্যানার টা বেশি দরকার পরে।
ব্যানার ডিজাইন (Banner) সাইজ কত?
ব্যানারের সাইজ মূলত একেক ব্যানার একেক সাইজের হয়ে থাকে।আমি উপরে যে ব্যানার টা ডিজাইন করেছি তার সাইজ হল-
প্রস্থ-১২০০ পিক্সেল,লম্বা-৩৭০ পিক্সেল রেজুলেশন-৭২
ব্যানার ডিজাইনঃ-
প্রথমে একটা নতুন ফটোশপ ফাইল ক্রিয়েট করুন (Ctrl + N); ফাইলের width & heignt যথাক্রমে 1200px এবং 370px দিন।অথবা ব্যানারের সাইজ অনুযায় প্রস্থ-১২০০ পিক্সেল,লম্বা-৩৭০ পিক্সেল রেজুলেশন-৭২ একটি ডুকুমেন্ট তৈরি করি।
তারপর,আকটি কার্ভ টানব পেন টুল দ্বারা।#00513d #016a50 #0e775d এই ৩টি কালার কোড দ্বারা নিচের ৩টি পিকচারের সেইপ ডিজাইন করা হয়ছে।আপনারা এই কালার কোড অথবা যে কোন কালার দিয়ে সেইপ গুলো ডিজাইন করতে পারেন।
তারপর,এই ৩টি সেইপ ডিজাইন করা হয়ে গেলে।নিচের পিকচার টির মত দেখতে লাগবে।
তারপর,দুইটি গোল সেইপ নিবেন,আকটি অন্যটির ওপর রেখে,উপরের ব্রেকগ্রাউন্ড কালার #c49e04 হুলুদ হবে।এবং স্ট্রোক দিবেন সাদা,যা নিচের পিকচার টির মত দেখতে লাগবে।নিচের গোল সেইপ টিকে লেয়ার স্টাইল থেকে ড্রপ-সেডো দিতে হবে।আমি ড্রপ-সেডো অপশনটি দিয়ে দিয়েছি।
তারপর,এই দুইটি গোলার সেইপের মাঝ বরাবর,৳৫৯৯ লেখা টি যে কোন ফন্ট দ্বারা আপনারা লিখতে পারেন।সাথে ডান পাশের কোণায় একটি ডাইলগ বক্স ডিজাইন করা হয়েছে।
সর্বশেষ,বাম পাশে আপনি আপনার মূল বিজ্ঞাপনটির ডাইলগ টি টাইপ করবেন।তারপর আপনার ক্লাইন্টে মোকাপ করে,উপরের পিকচারটির মত।আপনি আপনার ডিজাইন টি সাবমিট করবেন।
এভাবে ই একটি অনলাইনের জন্য একটি ব্যানার ডিজাইন তৈরি করা হয়।যারা এই ব্যানার টির মত ব্যানার ডিজাইন করতে চান তারা উপরের সব গুলো নিয়ম ফলো করতে পারেন।
অথবা আমার এই কাজটির একটি ভিডিও টিউটোরিয়ালআছে আপনারা ব্যবসাহিক ব্যানার ডিজাইন ভিডিও টিউটোরিয়াল টি দেখলে আরো সহজে এই ডিজাইন টি করতে পারবেন,আমি আশা করি।
আশা করি আপনারা অনলাইনের জন্য একটি ব্যানার ডিজাইনকিছুটাহলেওবুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।
ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন শিখুন, অনলাইন মার্কেটে কাজ করে আয় করুন।
হ্যালো বন্দুরা আশা করছি ভালো আছেন
আজ আমি পার্সনাল ভিজিটিং কার্ড নিয়ে আলোচনা করবো।কিভাবে অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে নিজের জন্য একটি সুন্দর পার্সনাল ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন করতে হয় তা আজ বিস্তারিত আলোচনা করবো।
অনেক বন্দুরা আছেন যারা ভিজিটিং কার্ড কে বিজিনেস কার্ড বলে থাকেন।দুইটা একিই জিনিস।
পার্সনাল ভিজিটিং কার্ড কি?
প্রথমে ভিজিটিং কার্ড অথবা বিজিনেস কার্ড নিয়ে কিছু কথা বলি।ভিজিটিং কার্ড মূলত আপনার পরিচয় কে অন্যের নিকট রিপ্রেজেন্ট করে।অর্থাৎ ভিজিটিং কার্ড হচ্ছে আপনার সমস্ত ইনফর্মেশন যুক্ত একটি কাগজের টুকরা।
ভিজিটিং কার্ডে কি ইনফর্মেশন থাকে?
ভিজিটিং কার্ড যেহেতূ আপনার পরিচয় প্রেজেন্ট করে,তাই ভিজিটিং কার্ডে আপনার নাম,মোবাইল নাম্বার,ইমেইল নাম্বার,ওয়েভ সাইট নাম এবং আপনার ঠিকানা।
ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন শিখে আপনার লাভ কি?
ভিজিটিং কার্ড অথবা বিজিনেস কার্ড শিখে আপনি দুই ভাবে লাভ ভান হবেন ।আপনি যদি লোকাল মার্কেটে কাজ করেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন জানতে হবে,কারন দৈনিক হাজার হাজার ভিজিটিং কার্ড প্রিন্ট হচ্ছে।আপনি যদি ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন না জানেন তাহলে আপনি কিভাবে লোকাল মার্কেটে কাজ করে আয় করবেন।
আর আপনি যদি অনলাইন মার্কেট প্লেসে কাজ করে আয় করতে চান অর্থাৎ আউটসোর্সিং করে ইনকাম করেতে চান তাহলে,আপনাকে অবশ্যই ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন জানতে হবে।
আমার মতে সব চেয়ে সহজে অনলাইন মার্কেট প্লেসে থেকে টাকা ইনকাম করার একমাত্র পথ হল ভিজিটিং কার্ড অথবা বিজিনেস কার্ড ডিজাইন দিয়ে।এটা শিখা সহজ এবং সহজে ইনকাম করা ও সহজ।
ভিজিটিং কার্ডের সাইজ বা বিজিনেস কার্ড সাইজ- ৩.৫*২ ইঞ্চি=সাথে ব্লেড যোগ হবে ৩.৭৫*২.২৫ ইঞ্চি
বিজনেস কার্ডের ব্লেড কি এবং সাইজ কত?
বিজনেস কার্ড প্রিন্ট করার পর যখন তা ৩.৫"*২" ইঞ্চি মাপে কাটা হয় তখন ৩.৫"*২" ইঞ্চি বাহিরে কিছু অংশ থাকে যা কেটে ফেলে দেয়া হয় ।যে অংশ টুকু ফেলে দেয়া হয় তাকে ব্লেড অংশ বলে।
ব্লেডের সাইজ-৩.৫"*২" ইঞ্চি এর সাথে.২৫"*.২৫" ইঞ্চি যোগ করতে হয় যা ৩.৭৫"*২.২৫" ইঞ্চি হয়।নিচের পিকচারটি লক্ষ্য করুন,৩টি কালার একটি ভিজিটিং কার্ডের সেইপ নেয়া হয়ছে এবং গাইড দ্বারা ভাগ ভাগ করে ব্লেড,সেইফ এরিয়া,ও ওয়ার্কিং স্পেস চিনহত করা হয়েছে।এখানে গাড় ছায়ান কালার টি হচ্ছে ব্লেড,যেটি কাটিং করা হয়।
তারপর ডুকুমেণ্টকে দুই ভাগে ভাগ করে ডান পাশে #1b2b36 এই কালার কোড দিয়ে একটি সেইপ নেই।এবং তার সাথে,#ffc90a এই কালার কোড দ্বারা আরেকটি ভার্টিক্যাল সেইপ নেই।
তারপর,আরেকটি সেইপ নিবেন হরিজেন্টালি এই কালার কোড দ্বারা #1b2b36 ।
এই কাল কালারের সেইপে নাম ও টাইটেল থাকবে যা আমি নিচের পিকচার টিতে দেখিয়েছি।
তারপর,ভিজিটিং কার্ডের নিয়ম অনুযায়ি ইনফর্মেশন দিতে হবে।তা আপনারা টেক্স টুলের সাহায্যে যে কোন ফন্ট দ্বারা টাইপ করে নিবেন।
তারপর,আপনি যে কোম্পানিতে কাজ করেন ঐ কোম্পানির লোগো এবং টাইটেল থাকবে।তারপর আপনার ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন প্রায় শেষ।
এই কমপ্লিট করা ভিজিটিং কার্ডের ডিজাইন টি কে মোকাপ ব্যবহার করে দেখে নিতে পারেন যে আপনার ডিজাইন করা কার্ডটি প্রিন্ট করার পর কি রকম দেখাবে।এই আরটিক্যাল টির প্রথমে যে ভিজিটিং কার্ডটি দেখেছেন তা হবে আপনার ডিজাইন করার পর যখন প্রিন্ট করবেন তার মত।নিচের ডিজাইন ব্লেড অংশ টি বাদ দিয়ে সিলেক্ট করবেন।তারপর,shift+ctrl+c দ্বারা কপি করবেন।এই কপি টি মোকাপ দিয়ে দিবেন।
এভাবে ই একটি সুন্দর ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন তৈরি করা হয়।যারা এই ভিজিটিং কার্ড টির মত ব্যানার ডিজাইন করতে চান তারা উপরের সব গুলো নিয়ম ফলো করতে পারেন।
অথবা আমার এই কাজটির একটি টিউটোরিয়াল আছে আপনারা ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন টিউটোরিয়াল টি দেখলে আরো সহজে এই ডিজাইন টি করতে পারবেন,আমি আশা করি।
আশা করি আপনারা ভিজিটিং কার্ড ডিজাইনডিজাইন কিছুটাহলেওবুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।