Friday, March 30, 2018

নিজের ফেইসবুক কভার ফটো কিভাবে ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে।এসো ডিজাইন শিখি

ফেইসবুক কভার ফটো ডিজাইন
ফেইসবুক কভার ফটো ডিজাইন 



হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

আজ আমি সোসাইল মেডিয়ার জনপ্রিয় ফেইসবুক নিয়ে কথা বলবো।নিজের ফেইসবুক কভার ইমেজ কিভাবে ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে তা  নিয়ে আলোচনা করবো।

এটি আমার ফেইসবুক কভার ফটো ডিজাইন নিয়ে দ্বিতীয় টিউটোরিয়াল।তাই যা আগের আরটিক্যালটি পড়েননি তারা দয়া করে পড়ে নিবেন।আমি নিচে লিংক টা দিয়ে দিচ্ছি।

কিভাবে নিজের ফেইসবুকের কভার ফটো বা টাইমলাইন কে প্রোফেশনাল লোক দিবেন অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে।এসো ডিজাইন শিখি


 অনেক বন্দুরা আছেন যারা ফেইসবুক টাইমলাইন অথবা ফেইসবুক কভার ফটো বলে থাকেন।মূলত দুইটি একিই বিষয়।
মূলত যারা প্রফেশনাল ফেইসবুক কভার ইমেজ দ্বারা  নিজেকে প্রফেশনাল বা নিজের প্রতিস্টান  কে ভাল  ভাবে সোসাইল মেডিয়া  রিপ্রেজেন্ট  বা প্রোমট করতে চান।তাদের জন্য একটি ভাল ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন  ডিজাইন খুবই দরকার।


ফেইসবুক কি?

এই আধুনিক সমাজে বিশ্বের এই প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে সহজে যোগাযোগ করার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে ফেইসবুক।যা আমাদের কে এই আধুনিক সভ্যতায় অভসর সময় কাটানু,বিনদন,কমিউনিকেশন ব্যবস্থা ইত্যাদি সহজ করে দিয়েছে ফেইসবুক।
বিশ্ব-সামাজিক আন্তঃযোগাযোগ ব্যবস্থার একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেসবুক। এটি আমাদের বিনোদনের মাধ্যমও বটে।


ফেইসবুক কভার ফটো কি?

ফেসবুক প্রোফাইলের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে ফেইসবকের কভার ফটো। কভার ফটোটির বিস্তৃতি ফেইসবুকের উপরের সম্পূর্ণ জায়গা জুড়ে। ব্যবহারকারী তার  প্রোফাইলের ছবির পিছনে বিস্তৃতি সম্পূর্ণ জায়গা জুড়ে যে জায়গা টি আছে তাকে ফেইসবুক কভার ফটো বা টাইমলাইন বলে।

কেন ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন দরকার?

মূলত যারা সোসাইল মিডিয়াতে নিজেকে ভাল ভাবে রিপ্রেসেন্ট করতে চান অথবা যারা  ফেইসবুক কভার ফটো দ্বারা  নিজেকে প্রফেশনাল(অন্যের চেয়ে একটু আলাদা দেখতে চান)  বা নিজের প্রতিস্টান কে ভাল  ভাবে সোসাইল মেডিয়ায়  প্রেজেন্ট করতে চান তাদের জন্য ফেইসবক কভার ফটো খুবিই গুরুত্বপূর্ন।আজকাল প্রায় সবাই  ফেইসবুক আকাউন্ট আছে এবং সবাই এই ভার্চোয়াল জগতে আকটিভ থাকার জন্য তাদের  ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন ভাল ভাবে উপস্থাপন করে থাকেন।তাই  ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন ডিজাইন খুবই প্রয়োজন।



ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন সাইজ কত?

ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন সাইজ সাইজ  ৮৫১*৩১৫ পিক্সেল,300 রেজুলেশন,CMYK mode,


ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইন ডিজাইন-

প্রথমে একটি নতুন ডুকমেন্ট ওপেন করি (ctrl+n) এবং যাতে ফেইসবুক কভার ফটো বা  টাইমলাইনের সাইজ  ৮৫১*৩১৫ পিক্সেল,৭২ রেজুলেশন,RGB mode, দিতে হবে।তারপর নিচের ছবিটির মত ওয়ার্কস্পেস আসবে।





তারপর নিচের কেনভাস টা কে দুই ভাগ করে এক ভাগে এক কালার ও অন্য ভাগে অন্য কালার দিয়ে দুইটি সেইপ তৈরি করতে হবে।এটা দুই ভাবে করা যায়, ১/ দুইটি লেয়ার নিয়ে এই কাজটি করা যায়,২/ দুইটি রেকটেংগেল টুল দিয়ে করা যায়।আপনারা কালার আপনাদের মত করে দিয়ে নিবেন।




তারপর রেকট্যাংগেল টুল দিয়ে ৩টি লম্বা সেইপ নিতে হবে এবং সব গুলোকে এক টার উপর একটা রেখতে হবে।এবং ৩টি সেইপ কে ২৫ ডিগ্রী অ্যাঙ্গেলে রাখতে হবে।




তারপর ডান পাশের সেইপের উপর একটি ছবি কে ক্লিপিং মাস্ক করে নিতে হবে।ক্লিপিং মাস্ক কিভাবে করবেন?
যেই সেইপের উপর ক্লিপিং মাস্ক ।সেই সেইপের উপর একটি ছবি রেখে,সেইপ ও ছবি দুইটা কে সেলেক্ট করে মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে ক্লিপিং মাস্ক করতে হয়।





তারপর,নিচের ছবিটির মত করে একটি সেইপ নিতে হবে।




সেইপটির উপর নিজের নাম এবং একটি টাইটেল দিতে হবে।নিচের ছবি টি লক্ষ্য করুন।এবং বাম পাশে ফেইসবুকের প্রোফাইল পিকচারের জন্য একটি ৩০০*৩০০ পিক্সেলের একটি সেইপ নিয়ে তাতে একটি ছবিকে ক্লিপিং মাস্ক করে নিতে হবে।





তারপর,আপনি নিজের ফেইসবুক কে প্রোমট করতে হলে আপনাকে কিছু সাব টাইটেল লিখতে হবে।কন্টাক্ট ইনফর্মেশন দিতে হবে।নিচের ছবিটি একবার লক্ষ্য করুন।




শর্বশেষ আপনি যখন দিজাইনটি কোমপ্লিট করবেন।তারপর ফেইসবুকে যখন ডিজাইন টি আপলোড করবেন তখন আপনার ফেইসবুকের কভার ফটো টি দেখতে নিচের পিকচার টির মত দেখাবে।






এভাবে ই ফেইসবুক কভার ফটো  ডিজাইন করা হয়।যারা এই ফেইসবুক কভার ফটো  ডিজাইন এর মত ডিজাইন করতে চান তারা উপরের সব গুলো নিয়ম ফলো করতে পারেন।

অথবা আমার এই কাজটির একটি টিউটোরিয়াল আছে আপনারা ফেইসবুক কভার ফটো  ডিজাইন টিউটোরিয়াল টি দেখলে আরো সহজে এই ডিজাইন টি করতে পারবেন,আমি আশা করি।

নিচে আমি ফেইসবুক কভার ফটো  ডিজাইন ডিজাইন টিউটোরিয়াল ভিডিও লিংক দিয়ে দিচ্ছি-




আশা করি আপনারা ফেইসবুক কভার ফটো  ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।

Friday, March 23, 2018

কিভাবে একটি ছবি কে পেইন্টিং ইফেক্ট (আর্ট) বা ডিজিটাল পেইন্টিং ইফেক্ট লোক দেয়া যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে।এসো ডিজাইন শিখি







হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

আজ আমি  একটি ছবি কে  কিভাবে পেইন্টিং ইফেক্ট (আর্ট) বা ডিজিটাল পেইন্টিং ইফেক্ট দেয়া যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে তা নিয়ে আলোচনা করবো



ছবি  পেইন্টিং ইফেক্ট (আর্ট) বা ডিজিটাল পেইন্টিং ইফেক্ট  কি?
Art is a diverse range of human activities in creating visual, auditory or performing artifacts, expressing the author's imaginative or technical skill, intended to be appreciated for their beauty or emotional power.( Wikipedia)


শিল্পী তার সৌন্দর্য বা মানসিক শক্তি জন্য প্রশংসা করা উদ্দেশ্যে লেখক এর কল্পনাপ্রবণ বা কারিগরি দক্ষতা প্রকাশ, চাক্ষুষ, শ্রুতি বা কার্যাবলী বজায় রাখার জন্য মানুষের কার্যক্রম একটি বৈচিত্র্যময় পরিসর হয়



ছবি কে পেইন্টিং ইফেক্ট বা ডিজিটাল পেইন্টিং  ইফেক্ট  করার নিয়েম।

একটি ছবি কে কিভাবে পেইন্টিং ইফেক্ট (আর্ট) বা ডিজিটাল পেইন্টিং ইফেক্ট দেয়া যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে তা আমি আপনাদের কে যতই বলি আপনারা পুরুপুরি বোঝবেন না। তার পর ও আমি চেষ্টা করছি আপনাদের কে বোঝাতে।
সবচেয়ে ভাল হয় নিচে একটি ভিডিও টিউটোরিয়াল আছে যা উপরের পিকাচার টি কিভাবে পেইন্টিং ইফেক্ট (আর্ট) বা ডিজিটাল পেইন্টিং ইফেক্ট দেয়া হয়ছে তা নিয়ে তৈরি করা হয়ছে।আমার মনে হয় আপনারা যদি ভিডিও টি দেখেন এবং নিচের নিয়ম গুলো খেয়াল করেন তাহলে ১০০% থেকে ৯৯%  বোঝে যে কোন ছবি কে পেইন্টিং ইফেক্ট বা ডিজিটাল পেইন্টিং  ইফেক্ট দিতে পারবেন ।



তাহলে চলোন আমরা একটি ছবি কে পেইন্টিং ইফেক্ট বা ডিজিটাল প্রিন্ট ইফেক্ট দিতে নিচের স্টেপ গুলো অনুসরন করি  .................................


Rule:1 At first Open up your photoshop software & selected image in Photoshop. Rule:2 Duplicate image background layer.
Rule:3 Go to toolbar select image tool and go to adjustments and subtly increase shadows and highlights Rule:4 Again go to adjustments and increase contrast. Rule:5 Duplicate current layers. Rule:6 Go to filter tool & go to other tool and apply high pass filter with radius of 5 pixels. Then click ok. Rule:7 Change the blending mode of this High Pass layer to overlay. Rule:8 Now merge the High Pass layer (ctrl+E), with the background copy below it. Rule:9 Go to filter and select sharpen.Sharpen the current layer. Rule:10 These sharp areas will help create detailed brush strokes, especially on the hairs. Rule:11 Go to Filter - Stylize - Diffuse. Rule:11 Go to filter -stylize- Diffuse,Change the Diffuse mode to Anisotropic. This gives the image that cool brushed sketchy appearance. Rule:12 Go to filter-noise-reduce noise,now add reduce noise filter to the current layer. Rule:13 Go to Filter - Sharpen - Smart Sharpen to bring out some of the details. Rule:14 Go to filter-noise-reduce noise and Again add reduce noise filter to the current layer. Rule:15 Change the layer name to painting & duplicate painting layer Rule:16 Go to Image - Image Rotation - Select 90 degree Clockwise & Now apply Diffuse filter. Rule:17 Rotate the image by 90 degree again, then apply another Diffuse filter & Repeat this step for a third time. Rule:18 Then rotate the image for a final time to place it the right way up. Rule:19 Now the effect looks like brushed effect but it was blurred slightly. Rule:20 Go to Filter - Sharpen - Smart Sharpen to bring out some of the details. Rule:21 Go to Filter-Blur-Select Surface Blur and adjust the values to around 50 pixels Radius and 15 Threshold. Rule:22 This step further manipulates the image and results in more of a digitally painted look. Rule:23 Now duplicate the original image background layer & Move the layer to top. Rule:24 Change layer name to details. Rule:25 Add high pass filter with 4 pixel radius. Rule:26 Change the blending mode to over lay. Rule:27 Add a Curves adjustment layer and brighten the whites in the image. Rule:28 Again Add a Curves adjustment layer, this time darken the blacks in the image. Rule:29 Finally add levels adjustment layer and slightly lighten the shadows. we're done. here is before and after results.







আশা করি আপনারাআর্ট (পেইন্টিং) বা ডিজিটাল পেইন্টিং ইফেক্ট ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।



Sunday, March 11, 2018

কিভাবে নিজের প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি ব্যবসাহিক ব্যানার ডিজাইন করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে।এসো ডিজাইন শিখি

নিজের প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি ব্যবসাহিক বেনার ডিজাইন  অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে।

( এসো ডিজাইন শিখি )




হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

 আজ আমি একটি কোম্পানি বা একটি  প্রতিষ্ঠানের জন্য  ব্যবসাহিক ব্যানার ডিজাইন কিভাবে করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে তা আলোচনা করবো।

ব্যানার (Banner) কি?

ব্যানার হচ্ছে একটি বিজ্ঞাপনি পোস্টার।যা কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য  ব্যবসাহিক বিজ্ঞাপন হিসেবে ব্যবহার করা হয়।ধরুন আপনার একটি প্রতিষ্ঠান আছে ,আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানের পণ্য ও সেবার প্রতি জনসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য বিজ্ঞাপন প্রচারিত করতে চান। এখন আপনি বিজ্ঞাপন টি কিভাবে প্রচারিত করতে চান ?
এই বিজ্ঞাপন টি আপনি যে বস্তুর মাধ্যমে প্রচার করতে চান তাকেই ব্যনার বলে।

ব্যানার দুই প্রকার-


ব্যানার-প্রিন্ট রিলেটেঢ সবধরনের বিজ্ঞাপন পোস্টার।
ওয়েভ ব্যানার-ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে ব্যবহারিত সবধরনের বিজ্ঞাপন পোস্টার।


ওয়েভ ব্যানার (Banner) কি?

ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে কোন প্রতিষ্ঠানের পণ্য ও সেবার প্রতি জনসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য যে বিজ্ঞাপন দেয়া হয় তাকে ওয়েভ ব্যানার  বলে।যেমন সোসাইল মেডিয়া অর্থাৎ ফেইসবুকে গুগল প্লাস,টুইটার, যেসব বিজ্ঞাপন আমরা দেখি।


ব্যানার ডিজাইন (Banner design) কি? 

ব্যানার ডিজাইন বা বিজ্ঞাপনি পোস্টার ডিজাইন করার জন্য যে পদ্বতি অবলম্বন করে ডিজাইন করা হয় তাকে
ব্যানার ডিজাইন বলে।



ব্যানার ডিজাইন শিখে কিভাবে তা কাজে লাগাবো?
আপনি ব্যানার ডিজাইন শিখে দুই ভাবে ইনকাম করতে পারেন-
১,আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসাবে কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানে জব করতে চান তাহলে আপনাকে ব্যানার ডিজাইন শিখতে হবে ।কারন যে কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানে তাদের বিজ্ঞাপন দিতে তাদের ব্যানার ডিজাইন দরকার পরবে,আর আপনি এক জন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হয়ে তা অব্যশই জানা লাগবে।

২,আপনি যদি আউটসোর্সিং বা অনলাইনে কাজ করতে চান তাহলে ব্যানার ডিজাইন দিয়ে আপনি মোটামোটি ভালই ইনকাম করতে পারবেন।তবে অনলাইন মার্কেটে ওয়েভ ব্যানার টা বেশি দরকার পরে।


ব্যানার ডিজাইন (Banner) সাইজ কত?


ব্যানারের সাইজ মূলত একেক ব্যানার একেক সাইজের হয়ে থাকে।আমি উপরে যে ব্যানার টা ডিজাইন করেছি তার সাইজ হল-
প্রস্থ-১২০০ পিক্সেল,লম্বা-৩৭০ পিক্সেল রেজুলেশন-৭২


ব্যানার ডিজাইনঃ-



 প্রথমে একটা নতুন ফটোশপ ফাইল ক্রিয়েট করুন (Ctrl + N); ফাইলের width & heignt  যথাক্রমে 1200px এবং 370px দিন।অথবা ব্যানারের সাইজ অনুযায় প্রস্থ-১২০০ পিক্সেল,লম্বা-৩৭০ পিক্সেল রেজুলেশন-৭২  একটি ডুকুমেন্ট তৈরি করি।



তারপর,ডুকুমেন্ট তৈরি হয়ে যাবে এবং দেখতে নিচের পিকচার টির মত দেখাবে।



তারপর,ডুকুমেন্টে মাঝ বরাবর একটি ৩০ ডিগ্রী অনুযায় একটি রেকটেংগেল সেইপ নিয়।যার দুরত্ব হবে ্ডান থেকে ৫৩৩ পিক্সেল এবং বাম হবে ৩৭৫ পিক্সেল।নিচে ছবিটি লক্ষ্য করুন,হলুদ যে সেইপ টা  ঠিক মাঝে অবস্থান করছে।হলুদ সেইপ টার ডানে বামে দুরত্ব ৫৩৩/৩৭৫।এবার Foreground Color কে # f5d005 তে পরিনত করুন। Pan tool দ্বারা Rectangle সেইপ তৈরি করা হয়ছে ।





তারপর,উপরের হলুদ Rectangle সেইপ টির সাথে অ্যাড করে pan tool দিয়ে আরেক টি সেইপ তৈরি করি।যা নিচের ২টি ছবিটি লক্ষ্য করুন।



আমি নিচে ছবি টিতে যে দুই টা সেইপ মাঝের হলুদ সেইপটার সাথে অ্যাড করা হয়ছে সেই দুই টা সেইপ আলাদা করে এক সাথে কালার পরিবর্তন করেছি।যে কালার গুলো অ্যাড করেছি তা #e4c201 #d3b40b



তারপর,ডান পাশে যে দুইটা সেইপ এক সাথে করা হয়েছে তা কপি করে বাম পাশে নিয়ে আসতে হবে।কোন লেয়ার বা লেয়ার গ্রোপ কে কপি বা ডুপলিকেট করতে হলে প্রথমে তা সিলেক্ট করতে হবে।তারপর ফটোশপ option bar থেকে layer - shape layer via copy (ctrl+j).copy হয়ে গেলে কপি লেয়ার টি সিলেক্ট করে ctrl+t চাপবেন।তাতে লেয়ার গুলো একসাথে বক্সের মধ্যে সিলেক্ট হয়ে থাকবে।এখন আপনি যে দিক ইচ্ছে এই লেয়ার গুলো কে নিতে পারবেন।তারপর রোটেড করে নিবেন।


এখন আমরা সব গুলো লেয়ার একসাথে যোগ করে নিব।নিচের ছবিটির মত।


তারপর, হলুদ সেইপ গুলো একসাথে করার পর তার দুই পাশে দুইটি ractangle tool দ্বারা ractangle সেইপ নিতে হবে।নিচের ছবিটি তে দুই পাশে কাল কালারের দুইটি সেইপ তৈরি করা হয়ছে।


তারপর,বাম পাশে লেয়ার টিতে একটি কোম্পানির কিছু ইম্পোলয়দের পিকচার অ্যাড করা হয়ছে।প্রথমে কালো সেইপটির উপর ছবি টি রেখে ছবি এবং সেইপ সিলেক্ট করে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করলে ক্লিপিং মাস্ক একটি অপশন আসবে তাতে ক্লিক করে ক্লিপিং মাস্ক করা হয়ছে।ক্লিপিং মাস্ক করলে যে সেইপের সাথে ক্লিপিং মাস্ক করা হয় ঐ সেইপের মধ্য ছবিটি আদজাস্ট হয়ে যায়।



এখন ডান পাশে কোম্পানির স্লোগান এবং উদ্দেশ্য যার জন্য কোম্পানি এই ব্যানার তৈরি করেছে।তবে এই স্লোগান টি সব সময় একটু বোল্ট ও একটু বড় রাখতে হয়।



তারপর,মাঝ খানে কোম্পানি নাম অথবা লোগো রাখা হয়েছেএবং সেই সাথে আমাদের এই ডিজাইন টির সমাপ্তি ঘটল। 




সর্বশেষ একটি মোকাপ দ্বারা তৈরি করা ব্যানারটি দেখতে কি রকম দেখাবে তা বোঝা যায়।




এভাবে ই একটি ব্যবসাহিক ব্যানার ডিজাইন তৈরি করা হয়।যারা এই ব্যানার টির মত ব্যানার ডিজাইন করতে চান তারা উপরের সব গুলো নিয়ম ফলো করতে পারেন।



অথবা আমার এই কাজটির একটি টিউটোরিয়াল আছে আপনারা ব্যবসাহিক ব্যানার ডিজাইন টিউটোরিয়াল টি দেখলে আরো সহজে এই ডিজাইন টি করতে পারবেন,আমি আশা করি।





আশা করি আপনারা ব্যবসাহিক ব্যানার ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।

Thursday, March 8, 2018

কিভাবে একটি প্রফেশনাল বিজনেস কার্ড তৈরি করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে।(এসো ডিজাইন শিখি)

অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে  কিভাবে প্রফেশনাল বিজনেস কার্ড তৈরি যায়।
( এসো ডিজাইন শিখি )


হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে  কিভাবে প্রফেশনাল বিজনেস কার্ড (Business Card) তৈরি যায় তা আজ আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করবো।

বিজনেস কার্ড (BUSINESS CARD) কি?
BUSINESS CARD হচ্ছে নিজের বা ব্যক্তিগত একটি পরিচয় পত্র যাতে নিজেকে অন্যের কাছে সহজে পরিচয় করিয়ে দেয়া যায়।ধরুন আপনি কোন একটি কম্পানি বা কোন প্রতিঠানের কাজ করেন যা সাধারন মানুষ আপনাকে দেখে না ও ভুঝতে পারে তাই সহজে নিজেকে অন্যের নিকট পরিচইয়ের জন্য একধরনের  ইনফর্মেশন যুক্ত কার্ড  থাকে তাকে বিজনেস কার্ড (BUSINESS CARD) বলে। আইডি কার্ড(BUSINESS CARD)  মূলত নিজের পরিচয় পত্র যা আনেকে ভিজিটিং কার্ড বলে।


বিজনেস কার্ডে কি কি ইনফর্মেশন থাকে?

উপরের বিজনেস কার্ড (BUSINESS CARD)  টি একটু খেয়াল করেন, এখানে বিজনেস কার্ডটিতে নিজের নাম, মোবাইল নাম্বার, ঠিকান,ওয়েভ সাইট, ইমেইল, ইত্যাদি এবং  কম্পানির লোগো এবং নাম।

বিজনেস কার্ডের সাইজ কত?


প্রথমে সাইজ নিয়ে কথা বলি বিজনেস কার্ড (BUSINESS  CARD) এর সাইজ হল ৩.৫"*২" ইঞ্চি
প্রস্ত ৩.৫ ইঞ্চি এবং উচ্চতা ২ ইঞ্চি হয়ে থাকে।


বিজনেস কার্ডের ব্লেড কি এবং সাইজ কত?

বিজনেস কার্ড প্রিন্ট করার পর যখন তা ৩.৫"*২" ইঞ্চি মাপে কাটা হয় তখন ৩.৫"*২" ইঞ্চি বাহিরে কিছু অংশ থাকে যা কেটে ফেলে দেয়া হয় ।যে অংশ টুকু ফেলে দেয়া হয় তাকে ব্লেড অংশ বলে।

ব্লেডের সাইজ-৩.৫"*২" ইঞ্চি এর সাথে.২৫"*.২৫" ইঞ্চি যোগ করতে হয় যা ৩.৭৫"*২.২৫" ইঞ্চি হয়।




আশা করি আপনারা বিজনেস কার্ড(ID CARD) ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন ।
ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।

Thursday, January 11, 2018

অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে কিভাবে একটি আইডি কার্ড ID CARD ডিজাইন করা যায়।(এসো ডিজাইন শিখি)





হ্যালো বন্ধুরা
আশা করছি ভালো আছেন
আজ আমি আইডি কার্ড (ID CARD) কিভাবে অ্যাডবি ফটোশপের মাধ্যমে ডিজাইন করতে হয় তা আপনাদের কে বলবো।



আইডি কার্ড (ID CARD) কি?
 ID CARD হচ্ছে কোন একটি কম্পানি বা কোন প্রতিঠানের কর্মিদের সহজে পরিচইয়ের জন্য একধরনের  ইনফর্মেশন যুক্ত কার্ড  দেওয়া হয় তাকে আইডি কার্ড(ID CARD) বলে। আইডি কার্ড(ID CARD)  মূলত কোন কম্পানির পরিচয় পত্র।


 আইডি কার্ডে কি কি ইনফর্মেশন থাকে?

উপরের আইডি কার্ড(ID CARD)  টি একটু খেয়াল করেন, এখানে আইডি কার্ডটিতে নিজের নাম, মোবাইল নাম্বার, ব্লাড গ্রুপ, ইমেইল,কার্ডটির মেয়াদ, ইত্যাদি এবং নিচে কম্পানির লোগো এবং নাম।

 আইডি কার্ডের সাইজ কত?



প্রথমে সাইজ নিয়ে কথা বলি আইডি কার্ড(ID CARD) এর সাইজ হল ৬০০*৯৭৫

প্রস্ত ৬০০পিক্সেল এবং উচ্চতা ৯৭৫ পিক্সেল হয়ে থাকে।






উপরের সাইজ দিয়ে একটি অ্যাডবি ইলেস্ট্রেটর সাহায্যে  ডুকমেন্ট তৈরি করি ।প্রথমে  file-new=new ducoment (ctrl+n) নিউ ডুকুমেন্ট  ওপেন হবে।যা দেখতে নিচের পিকটির মত।





উপরের একটি ব্যাকগ্রাউন্ড কালার নেয় যার কোড 0b1b27  এবং ৬টি সেইপ নেয় হয়ছে হুলুদ কালারের যার কোড ffce0c  এবং প্রতিটি শেইপ ৪৫ ডিগ্রি আঙ্গেলে ডিজাইন করা হয়ছে।আপনারা আপনাদের মত করে আঙ্গেলে ডিজাইন করবেন।
এবং পিকচার টা একটি স্কয়ার শেইপের উপর ক্লিপিং মাস্ক করা হয়েছে।তাতে স্টক হলুদ  কালার ব্যবহার করা হয়েছে।







তারপর,আইডি কার্ড এর নিয়ম অনুযাই,যার জন্য কার্ড তৈরি করা হচ্ছে তার নাম ও  ঠিকানা বা তার কনটাক্ট ইনফর্মেশন ব্যবহার করতে হয়।যার সাথে কিছু আইকন ব্যবহার না করে একটি হরিযেন্টাল শেইপের উপর ইনফর্মেশন নাম ব্যবহার করা করেছি।




অথবা আমার এই কাজটির একটি টিউটোরিয়াল আছে আপনারা আইডি কার্ড ডিজাইন টিউটোরিয়াল তা দেখলে আরো সহজে এই ডিজাইন টি করতে পারবেন,আমি আশা করি।

নিচে আমি আইডি কার্ড ডিজাইন টিউটোরিয়াল ভিডিও লিংক দিয়ে দিচ্ছি-










আশা করি আপনারা আইডি কার্ড(ID CARD) ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।





Tuesday, January 9, 2018

কিভাবে অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে একটি ইমেজ বা ছবি কে ডিজিটাল প্রিন্ট ইফেক্ট দেয়া যায়।(এসো ডিজাইন শিখি)

কিভাবে অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে একটি ইমেজ বা ছবি কে ডিজিটাল প্রিন্ট ইফেক্ট দেয়া যায়।
(এসো ডিজাইন শিখি)



হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

কিভাবে অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে একটি ইমেজ বা ছবি কে ডিজিটাল প্রিন্ট ইফেক্ট দেয়া যায়। তা আজ আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করবো।


ডিজিটাল প্রিন্ট ইফেক্ট কি?
কোন একটি ছবি বা ইমেজ কে ডিজিটাল এফেক্ট বা একটু প্রিন্টিং টাইপ ভাবে তৈরি করার নাম ই হচ্ছে ডিজিটাল প্রিন্ট এফেক্ট।



আনেক গুলো ধাপে এই ডিজিটাল প্রিন্ট এফেক্ট দেয়া হয়-





Details:

.........................................................................................................

Rule:1 At first Open up your photoshop software &  selected image in Photoshop.



Rule:2 Duplicate background layer.



Rule:3 Go to toolbar select image tool and go to adjustments and subtly increase shadows and highlights



Rule:4 Again go to adjustments and increase contrast.



Rule:5 Duplicate current layers.



Rule:6 Go to filter tool & go to other tool and apply high pass filter with a radius of 5 pixels. Then click ok.



Rule:7 Change the blending mode of this High Pass layer to overlay.



Rule:8 Now merge the High Pass layer (ctrl+E), with the background copy below it.



Rule:9 Go to filter and select sharpen.Sharpen the current layer.



Rule:10 These sharp areas will help create detailed brush strokes, especially on the hairs.



Rule:11 Go to Filter - Stylize -  Diffuse.



Rule:11 Go to filter -stylize- Diffuse, Change the Diffuse mode to Anisotropic. This gives the image that cool brushed sketchy appearance.



Rule:12 Go to filter-noise-reduce noise, now add reduce noise filter to the current layer.



Rule:13 Go to Filter - Sharpen - Smart Sharpen to bring out some of the details.



Rule:14 Go to filter-noise-reduce noise and Again add reduce noise filter to the current layer.



Rule:15 Change the layer name to painting & duplicate painting layer



Rule:16 Go to Image - Image Rotation - Select 90 degree Clockwise & Now apply Diffuse filter.



Rule:17 Rotate the image by 90 degrees again, then apply another Diffuse filter & Repeat this step for the third time.



Rule:18 Then rotate the image for a final time to place it the right way up.



Rule:19 Now the effect looks like brushed effect but it was blurred slightly.



Rule:20 Go to Filter - Sharpen - Smart Sharpen to bring out some of the details.



Rule:21 Go to Filter-Blur-Select Surface Blur and adjust the values to around 50 pixels Radius and 15 Threshold.



Rule:22 This step further manipulates the image and results in more of a digitally painted look.



Rule:23 Now duplicate the original image background layer & Move the layer to the top.



Rule:24 Change layer name to details.



Rule:25 Add high pass filter with 4-pixel radius.



Rule:26 Change the blending mode to overlay.



Rule:27 Add a Curves adjustment layer and brighten the whites in the image.



Rule:28 Again Add a Curves adjustment layer, this time darken the blacks in the image.



Rule:29 Finally add levels adjustment layer and slightly lighten the shadows.



we're done. here is before and after results.




Please Subscribe my channel

..................................................................


facebook link

https://www.facebook.com/DesignStudio...



LinkedIn link

https://www.linkedin.com/in/md-kawser...



google plus a link

https://plus.google.com/u/0/104428197...



twitter link

https://twitter.com/kawserahmed22





free image

pexles.com



Free music

youtube default music

Sunday, January 7, 2018

কিভাবে অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে একটি কোম্পানির জন্য ফ্লায়ার ডিজাইন করা যায়।( এসো ডিজাইন শিখি )


কিভাবে অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে একটি কোম্পানির জন্য ফ্লায়ার ডিজাইন করা যায়।
( এসো ডিজাইন শিখি )


 কোম্পানির ফ্লায়ার ডিজাইন
ফ্লায়ার ডিজাইন


হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

আজ আমি, কিভাবে অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে একটি কোম্পানির জন্য ফ্লায়ার ডিজাইন করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করবো।এবং ফ্লায়ার কি? কিভাবে ডিজাইন করতে হয়? 

ফ্লায়ার ডিজাইন কি?


ফ্লায়ার ডিজাইন সাইজ?


ফ্লায়ার ডিজাইনঃ












Monday, December 25, 2017

কিভাবে অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে একটি কোম্পানির জন্য ফ্লায়ার ডিজাইন করা যায়।( এসো ডিজাইন শিখি )


কিভাবে অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে একটি কোম্পানির জন্য ফ্লায়ার ডিজাইন করা যায়।
( এসো ডিজাইন শিখি )




হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

আজ আমি, কিভাবে অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে একটি কোম্পানির জন্য ফ্লায়ার ডিজাইন করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করবো।এবং ফ্লায়ার কি? কিভাবে ডিজাইন করতে হয়? 







https://www.youtube.com/watch?v=2Vv57t5DORo&t=3s

Thursday, December 21, 2017

কিভাবে অনলাইন মার্কেটের জন্য একটি প্রফেশনাল বিজনেস কার্ড তৈরি করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে।(এসো ডিজাইন শিখি)

কিভাবে অনলাইন মার্কেটের জন্য একটি প্রফেশনাল বিজনেস কার্ড তৈরি করা যায় অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে।
(এসো ডিজাইন শিখি)






হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন  আছেন,আশা করি ভাল।

অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে  কিভাবে প্রফেশনাল বিজনেস কার্ড (Business Card) তৈরি যায় তা আজ আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করবো।

বিজনেস কার্ড (BUSINESS CARD) কি?
বিজনেস কার্ড হচ্ছে নিজের বা ব্যক্তিগত একটি পরিচয় পত্র যাতে নিজেকে অন্যের কাছে সহজে পরিচয় করিয়ে দেয়া যায়।ধরুন আপনি কোন একটি কম্পানি বা কোন প্রতিঠানের কাজ করেন যা সাধারন মানুষ আপনাকে দেখে না ও ভুঝতে পারে তাই সহজে নিজেকে অন্যের নিকট পরিচইয়ের জন্য একধরনের  ইনফর্মেশন যুক্ত কার্ড  থাকে তাকে বিজনেস কার্ড বলে।  বিজনেস কার্ড  মূলত নিজের পরিচয় পত্র যা আনেকে ভিজিটিং কার্ড বলে।


বিজনেস কার্ডে কি কি ইনফর্মেশন থাকে?

উপরের বিজনেস কার্ড  (Business Card)  টি একটু খেয়াল করেন, এখানে বিজনেস কার্ডটিতে নিজের নাম, মোবাইল নাম্বার, ঠিকান,ওয়েভ সাইট, ইমেইল, ইত্যাদি এবং  কম্পানির লোগো এবং নাম।

বিজনেস কার্ডের সাইজ কত?

প্রথমে সাইজ নিয়ে কথা বলি বিজনেস কার্ড (Business Card) এর সাইজ হল ৩.৫"*২" ইঞ্চি
প্রস্ত ৩.৫ ইঞ্চি এবং উচ্চতা ২ ইঞ্চি হয়ে থাকে।


বিজনেস কার্ডের ব্লেড কি এবং সাইজ কত?

বিজনেস কার্ড প্রিন্ট করার পর যখন তা ৩.৫"*২" ইঞ্চি মাপে কাটা হয় তখন ৩.৫"*২" ইঞ্চি বাহিরে কিছু অংশ থাকে যা কেটে ফেলে দেয়া হয় ।যে অংশ টুকু ফেলে দেয়া হয় তাকে ব্লেড অংশ বলে।

ব্লেডের সাইজ-৩.৫"*২" ইঞ্চি এর সাথে.২৫"*.২৫" ইঞ্চি যোগ করতে হয় যা ৩.৭৫"*২.২৫" ইঞ্চি হয়।













আশা করি আপনারা বিজনেস কার্ড  (Business Card)  ডিজাইন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন ।
ভাল থাকবেন। দোয়া করবেন যেন সামনে আরো ভাল ভাল বিষয় আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে পারি।